ফেনীর সোনাগাজী উপজেলায় আব্দুল মতিন (৪৮) নামে এক দোকানিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার বিকেলে মতিগঞ্জ ইউনিয়নের বাধা দিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

 আব্দুল মতিন ওই গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। হত্যায় জড়িত সন্দেহে নারীসহ দু’জনকে আটক করেছে পুলিশ।

জানা গেছে, দুই দিন আগে আব্দুল মতিনের দোকান থেকে নগদ টাকাসহ বেশ কয়েক কাটন সিগারেট চুরি হয়। চুরি হওয়া সিগারেট মতিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন দোকানে বিক্রি করতে গেলে হৃদয়কে ধরে মতিনের কাছে নিয়ে যান স্থানীয়রা। এ সময় হৃদয়কে ছাড়িয়ে নিতে মতিনের ওপর হামলা করে তার মা। আহত হয়ে সেখানেই লুটিয়ে পড়েন মতিন। স্থানীয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

সোনাগাজী মডেল থানার ওসি বায়েজিদ আকন্দ জানান, আটক হৃদয় ও তার মায়ের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হত য

এছাড়াও পড়ুন:

নেহাল ফেরায় কাবিলার জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো, কী বলছেন পলাশ

আসল নামটাই যেন তাঁর বদলে গেছে। ভক্তদের কাছে তিনি সাত বছর ধরে ‘কাবিলা’ নামে পরিচিত। যেখানেই যান, সবাই কাবিলা বলেই সম্বোধন করে। অনেক সময় এই অভিনেতার জিয়াউল হক পলাশ নামটিই আড়ালে পড়ে যায়। তবে পর্দার নামটিও তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। এটাকে দর্শকদের উপহার হিসেবে নেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্টের’ এই কাবিলা খ্যাত অভিনেতা।

হাবু, পাশা, রোকেয়া, বোরহান চরিত্রের মধ্যে আলাদা করে সাড়া জাগিয়েছেন কাবিলা। এই ধারাবাহিক পলাশকে জনপ্রিয়তা দেওয়ার অন্যতম কারণ তাঁর ভাষা নোয়াখালী অঞ্চলের। একই সঙ্গে গল্পে ব্যাচেলরদের জীবনের নানান চিত্র তুলে ধরার কারণে, এটি দর্শক পছন্দ করেন। সিরিজগুলোতে আলাদা করে আসে পলাশের চরিত্রের পরিসর, যা দর্শক বেশির ভাগ সময়ই গ্রহণ করেন। তারপরও এই অভিনেতাকে তেমন কোনো ধারাবাহিকে দেখা যায় না। এর কারণ কী?

অভিনেতা পলাশ। ছবি: ফেসবুক থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ