রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ার ঘোষণা দিলেন মদরিচ
Published: 22nd, May 2025 GMT
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শেষেই রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ। ব্যালন ডি’অরজয়ী এই মিডফিল্ডার আজ ইনস্টাগ্রাম বার্তায় জানিয়েছেন, শনিবার লা লিগায় রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে ম্যাচটিই সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে তাঁর শেষ ম্যাচ। একই ম্যাচে রিয়ালের ডাগআউট থেকে বিদায় নেওয়ার কথা আগেই জানিয়েছেন কোচ কার্লো আনচেলত্তি।
৩৯ বছর বয়সী মদরিচ ২০১২ সালে মাদ্রিদের ক্লাবটিতে যোগ দেন। গত ১৩ বছরে রিয়ালের হয়ে ৬টি চ্যাম্পিয়নস লিগ ও ৪টি লা লিগাসহ মোট ২৮টি ট্রফি জিতেছেন মদরিচ। ক্লাবের হয়ে ৫৯০ ম্যাচ খেলা এই মিডফিল্ডার বিদায়বার্তায় লিখেছেন, ‘সময় হয়ে গেছে। যে সময়টা আসুক আমি কখনোই চাইনি। তবে এটাই ফুটবল। জীবনে শুরু আছে, শেষও আছে। শনিবার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে আমি আমার শেষ ম্যাচটি খেলব।’
বিস্তারিত আসছে .
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: মদর চ
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।