বন্দরে ঢাকাগামী একটি ট্রাকে তল্লাশি চালিয়ে ৩০ কেঁজি গাঁজাসহ কুমিল্লার ২ মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে কামতাল তদন্ত কেন্দ্র পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানার পয়াত উত্তরপাড়া এলাকার মনির হোসেন মিয়ার ছেলে মাদক কারবারি আলমগীর হোসেন (২৫) ও একই এলাকার কাজল মিয়ার ছেলে সাব্বির হোসেন (১৮)।

গাঁজা উদ্ধারের ঘটনায় কামতাল তদন্ত কেন্দ্র পুলিশ বাদী হয়ে  বন্দর থানায় মাদক আইনে মামলা রুজু করেছে। যার মামলা নং- ২৯(৫)২৫।

ধৃতদের মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে উল্লেখিত মামলায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার (২৬ মে) বিকেলে বন্দর উপজেলার ঢাকা টু চট্টগ্রাম মহাসড়কের বনতলা সিএনজি ফিলিং স্টেশনের সামনে ঢাকাগামী ঢাকা মেট্রো ড ১২-৪৬৮১ নাম্বারে একটি ট্রাকে তল্লাশি চালিয়ে উল্লেখিত গাঁজাসহ ওই দুই মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ীরা দীর্ঘ দিন ধরে অবাধে মাদক বিক্রি করে আসছিল।

কামতাল তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক শাহাদাত হোসেনসহ সঙ্গী ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বনতলা সিএনজি ফিলিং স্টেশনের সামনে ঢাকাগামী ট্রাকে তল্লাশি চালিয়ে ৩০ কেঁজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

অবৈধভাবে বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না: ফয়জুল করীম

হত্যা, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ করে অবৈধভাবে বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলনের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম। শনিবার বিকেলে বরিশাল নগরীতে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন। ইসলামী যুব আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নগরের অশ্বিনী কুমার টাউন হলে এ সমাবেশ হয়। সমাবেশ শুরুর আগে ঢাকার সোহাগ হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল নগরী প্রদক্ষিণ করে। 

মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম এ সময় বলেন, বিএনপি ও আওয়ামী লীগের চরিত্র একই। দল দুটির নেতাকর্মীরা খুনি, ধর্ষক। হাতে তাদের রক্তমাখা থাকে। লোক দেখানো বহিষ্কার নয়, রাজধানীতে পাথর ছুড়ে প্রকাশ্যে যুবক হত্যার দায় দায়িত্ব বিএনপিকে নিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, যারা রাজনীতিকে অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার বানাচ্ছে তারাই অতীতে দেশকে দুর্নীতিতে ৫ বার চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে। ঢাকায় সোহাগ হত্যার ঘটনাটি পুলিশ ভিন্নখাতে নিতে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। 

সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন- ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের মুহতারাম কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি মানসুর আহমাদ সাকী।

মহানগর সভাপতি হাফেজ মাওলানা মুহাম্মাদ রেজাউল করীমের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম, যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ আলামিন, মাওলানা মুহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মাদ লোকমান হাকিম, সহ-সভাপতি শেখ শামসুল আলম মিলন, সেক্রেটারি মাওলানা আবুল খায়ের আশ্রাফী, জেলা সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মাদ কাওছারুল ইসলাম প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ