চলতি জুনের শেষে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী রোডমার্চ’ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চা।

রোববার বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কার্যালয়ে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ইকবাল কবির জাহিদ।

সোমবার বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) পক্ষ থেকে সভা–পরবর্তী গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, অন্তর্বর্তী সরকার এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে দেশের স্বাধীনতা–সার্বভৌমত্ববিরোধী বিভিন্ন চুক্তির কথা বলছে। সরকার এ কাজে সফল হলে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষিত হবে।

সাম্রাজ্যবাদবিরোধী রোডমার্চ কর্মসূচির মাধ্যমে দেশ ও জনগণের স্বার্থ রক্ষা করা হবে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার এই গণবিরোধী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে জুনের শেষে ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডমার্চসহ বৃহত্তর কর্মসূচি নেওয়া হবে।

রোববারের সভায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, ফ্যাসিবাদীবিরোধী বাম মোর্চার সমন্বয়ক ও গণমুক্তি ইউনিয়নের সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন আহম্মদ নাসু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাসদের (মার্ক্সবাদী) কেন্দ্রীয় নির্বাহী ফোরামের সমন্বয়ক মাসুদ রানা, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের আহ্বায়ক শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আবদুস সাত্তার, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক হারুনার রশিদ ভূঁইয়া, জাতীয় গণতান্ত্রিক গণমঞ্চের সমন্বয়ক মাসুদ খান, বাংলাদেশের সোশ্যালিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মহিনউদ্দীন চৌধুরী লিটন, বাসদের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য জনার্দন দত্ত নান্টু, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য মনজুর আলম মিঠু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গণত ন ত র ক র সমন বয়ক সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

জুনের শেষে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী রোডমার্চ’ করবেন বামপন্থীরা

চলতি জুনের শেষে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী রোডমার্চ’ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চা।

রোববার বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কার্যালয়ে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ইকবাল কবির জাহিদ।

সোমবার বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) পক্ষ থেকে সভা–পরবর্তী গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, অন্তর্বর্তী সরকার এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে দেশের স্বাধীনতা–সার্বভৌমত্ববিরোধী বিভিন্ন চুক্তির কথা বলছে। সরকার এ কাজে সফল হলে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষিত হবে।

সাম্রাজ্যবাদবিরোধী রোডমার্চ কর্মসূচির মাধ্যমে দেশ ও জনগণের স্বার্থ রক্ষা করা হবে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার এই গণবিরোধী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে জুনের শেষে ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডমার্চসহ বৃহত্তর কর্মসূচি নেওয়া হবে।

রোববারের সভায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, ফ্যাসিবাদীবিরোধী বাম মোর্চার সমন্বয়ক ও গণমুক্তি ইউনিয়নের সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন আহম্মদ নাসু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাসদের (মার্ক্সবাদী) কেন্দ্রীয় নির্বাহী ফোরামের সমন্বয়ক মাসুদ রানা, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের আহ্বায়ক শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আবদুস সাত্তার, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক হারুনার রশিদ ভূঁইয়া, জাতীয় গণতান্ত্রিক গণমঞ্চের সমন্বয়ক মাসুদ খান, বাংলাদেশের সোশ্যালিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মহিনউদ্দীন চৌধুরী লিটন, বাসদের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য জনার্দন দত্ত নান্টু, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য মনজুর আলম মিঠু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ