ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে ২৮৮, ২০২ জনই বরগুনার
Published: 11th, June 2025 GMT
দেশে গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২৮৮ জন ডেঙ্গু রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময় এডিস মশাবাহিত এ রোগে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে একদিনের মধ্যে এত রোগী সাম্প্রতিক সময়ে হয়নি। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া ২৮৮ রোগীর মধ্যে ২৬১ জনই বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলায় শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০২ জনই বরগুনা জেলায়।
আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৮ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে। এ পর্যন্ত দেশে মোট রোগীর সংখ্যা হয়েছে ৫ হাজার ৩০৩।
একদিনের ব্যবধানে ডেঙ্গুতে এত রোগীর সংখ্যা হওয়ার পেছনে কারণ কী? প্রশ্নের জবাবে জনস্বাস্থ্যবিদ ডা.
এর আগে সর্বশেষ কর্মদিবস ৫ জুন দেশের ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ৬২ জন।
এখন পর্যন্ত দেশের মোট আক্রান্তের ৭৫ ভাগই ঢাকার বাইরের। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশাল বিভাগের। আর এ বিভাগের বরগুনা জেলায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ হচ্ছে। এখন পর্যন্ত দক্ষিণের এ জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা হয়েছে ১ হাজার ৪০৬ জন। অর্থাৎ দেশের মোট আক্রান্তের ২৬ শতাংশের বেশি বরগুনা জেলায়।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: বরগ ন
এছাড়াও পড়ুন:
৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু
আগামী ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটকে এই সমাবেশ শুরু হয়।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল। দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা সমাবেশে বক্তব্য দেবেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
জামায়াত সূত্র জানিয়েছে, সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হবে। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন আল ফালাহ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৫ দফা দাবিতে তিনদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।
জামায়াতের দাবিগুলো হলো- জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
একই দাবিতে আগামীকাল ১৯ সেপ্টেম্বর দেশের সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ মিছিল এবং ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের সব জেলা বা উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াতে ইসলামী।