ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। আগেও এই নামই ছিল টুর্নামেন্টের। প্রতি বছরই মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নরা মাঠে নামত বিশ্বজয় করতে। তবে বার্ষিক সেই টুর্নামেন্টকে বিশ্বকাপ বলতে কেমন জানি লাগত! সেটি দেখেই কিনা ফিফা সত্যিকারের ক্লাব বিশ্বকাপ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিল। দলের সংখ্যা বাড়িয়ে করা হলো ৩২। টুর্নামেন্টও এখন থেকে প্রতি বছর হবে না। বর্ধিত কলেবরের নতুন সংস্করণের সেই বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে আজ বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায়। মায়ামিতে লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি মুখোমুখি হবে মিসরের আল আহলির। আজ শুরু টুর্নামেন্টের ফাইনাল ১৩ জুলাই নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে।কোথায় দেখবেনwww.

dazn.com —এই ওয়েবসাইটে বিনা মূল্যে দেখা যাবে সব ম্যাচ। অ্যাপ স্টোর থেকে ডিএজেডএন অ্যাপ নামিয়েও দেখা যাবে খেলা।কোন গ্রুপে কারা‘এ’: পালমেইরাস, পোর্তো, আল আহলি, ইন্টার মায়ামি
‘বি’: পিএসজি, আতলেতিকো মাদ্রিদ, বোতাফোগো, সিয়াটল সাউন্ডার্স
‘সি’: বায়ার্ন মিউনিখ, অকল্যান্ড সিটি, বোকা জুনিয়র্স, বেনফিকা
‘ডি’: ফ্লামেঙ্গো, এসপেরান্সে, চেলসি, এলএ এফসি
‘ই’: রিভার প্লেট, উরাওয়া রেড ডায়মন্ডস, মন্তেরেই, ইন্টার মিলান
‘এফ’: ফ্লুমিনেন্স, ডর্টমুন্ড, উলসান, মামেলোদি সানডাউনস
‘জি’: ম্যানচেস্টার সিটি, উইদাদ, আল আইন, জুভেন্টাস
‘এইচ’: রিয়াল মাদ্রিদ, আল হিলাল, পাচুকা, সালজবুর্গআরও পড়ুনকোমল পানীয় বিক্রয় কর্মীসহ নানা পেশার লোক নিয়ে গড়া ক্লাব বিশ্বকাপের এই দলটি২ ঘণ্টা আগেগ্রুপ পর্বের সূচিআরও পড়ুনবার্সেলোনা ও লিভারপুল কেন নেই ক্লাব বিশ্বকাপে০৬ মে ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক ল ব ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

কক্সবাজারে একাডেমি না করলে অর্থ দেবে না ফিফা

ফিফার অর্থায়নে কক্সবাজারে সেন্টার ফর এক্সিলেন্স স্থাপনের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালংয়ে এ সেন্টার তৈরি হওয়ার কথা ছিল। তবে বন কেটে এ ধরনের স্থাপনা তৈরির বিরোধিতা করেন পরিবেশবাদীরা। এ কারণে রামুতে এ একাডেমি হচ্ছে না। তাই কক্সবাজারের অন্য জায়গায় জমি খুঁজছে বাফুফে। যেভাবে কাজ এগোচ্ছে, তাতে ফিফার অর্থ বরাদ্দ বন্ধের আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। 

গতকাল ‘মিট দ্য প্রেসে’ এ বিষয়ে কথা বলেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল, ‘আমরা অনেক দিন ধরে ফিফা টেকনিক্যাল সেন্টার ডেভেলপমেন্টের জন্য বসে ছিলাম। জমিজমা ইত্যাদির জন্য আমরা পিছিয়ে ছিলাম। সেটার জন্যও ফিফা থেকে আমাদের ওপর চাপ আছে। ডিসেম্বরের মধ্যে যদি কাজটা শুরু না করি, তাহলে সেই ফান্ডটা কিন্তু হারিয়ে যাওয়ার জায়গা আছে। তবে আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিতে পারি ফান্ডটা হারাব না। আমরা কাজটি অচিরেই শুরু করতে পারব।’

ফিফা নিজ তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন দেশে একাডেমি করে দিচ্ছে। বাফুফেও দেশে এমন একাডেমি করার পরিকল্পনা নিয়েছে বলে জানান তাবিথ, ‘ফিফাতে ট্যালেন্ট ডেভেলপমেন্টের অধীনে ফিফা ৭৫টি একাডেমি করতে যাচ্ছে। সেখানে একেকটি সদস্যের আবেদন করতে হয়। আবেদন করলে টিবিএস কমিটি যদি অনুমোদন করে, তাহলে আর্সেন ওয়েঙ্গারের ফাইনাল সিদ্ধান্তে একাডেমিগুলো ডেভেলপমেন্ট করা হয়। সর্বশেষ কংগ্রেসে আমি সরাসরি আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি কমিটমেন্ট চেয়েছেন, আমিও কথা দিয়ে এসেছি। এই বছরের মধ্যে আমরা ফিফার সঙ্গে চুক্তি করে আসব, যেন বাংলাদেশে ফিফা সার্টিফাইড একাডেমি তৈরি করা হয়। এরই মধ্যে ফিফার কাছে আমরা চিঠি দিয়েছি। তারাও কিছু বিষয় তুলে ধরে চিঠি দিয়েছে আমাদের। তাদের এই বিষয়গুলো যদি আমরা মনে করি পূরণ করতে পারব, তাহলে সামনে যে কোনো সময় চুক্তি করব। আমার উদ্দেশ্যে হলো সেপ্টেম্বরের দিকে চুক্তি করা।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ