লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে সুমাইয়া শারমিন শান্তা নামে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক ছাত্রী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার রাত ১টার দিকে ভারতের রেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
সুমাইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী ছিলেন। তার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলায়।
ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক আতিকা কাফি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস রোগে আক্রান্ত ছিলেন শান্তা। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ভারতে নেওয়া হয়েছিল। সেখানে গত ৬ মে তার লিভার ট্রান্সপ্লান্ট অপারেশন সম্পন্ন হয়। তবে অপারেশনের পর তার আর জ্ঞান ফেরেনি। ওই অবস্থায় শনিবার রাতে তার মৃত্যু হয়।
শান্তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, শান্তার পরিবারের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা তার মৃত্যুতে শোকাহত। তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি এবং সৃষ্টিকর্তা যেন তার পরিবারকে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দান করেন।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’