রাজধানীর মালিবাগে হাফিজুর রহমান নামের এক ব্যবসায়ীকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্র। এ ঘটনায় গতকাল শনিবার রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী।

ভুক্তভোগী হাফিজুর প্রথম আলোকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার ব্যবসায়িক কাজ শেষে রাত তিনটার দিকে পটুয়াখালী থেকে ঢাকার মালিবাগে আসেন। বাসার কাছে এলে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্রের তিন সদস্য মোটরসাইকেলে এসে তাঁকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে তাঁর সঙ্গে থাকা ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যান।

জানতে চাইলে শাহজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে ব্যবসায়ী হাফিজুরের ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

ভুক্তভোগী হাফিজুর বলেন, ‘আমি যখন মালিবাগ রেললাইন ধরে বাসার কাছে এসে পৌঁছাই, তখন ওই তিন ছিনতাইকারী তাঁকে উদ্দেশ করে বলেন, “একে ধর…।” এরপর এলোপাতাড়ি আমাকে কোপাতে থাকে। আমার ডান হাতে চাপাতির চারটি কোপ লাগে। পরে আমার ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। ব্যাগে ছিল পাঁচ হাজার টাকা।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবস য়

এছাড়াও পড়ুন:

সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন ভাবনা

ছোটপর্দা থেকে বড়পর্দা—দু’জায়গাতেই নিজের অভিনয়গুণে জায়গা করে নিয়েছেন অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। পর্দার চরিত্রে যেমন সাহসী, বাস্তব জীবনেও তেমনি সরব ও স্পষ্টভাষী।

বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার উপস্থিতি সবসময়ই আলোচনায় থাকে। নিয়মিত ছবি ও ভাবনার টুকরো প্রকাশ করায় অনেক সময় কটাক্ষের মুখে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। তবে এবার সেই সমালোচনা নিয়ে খোলামেলা মুখ খুললেন ভাবনা। 

আরো পড়ুন:

সিনেমায় জুটি বাঁধলেন ইয়াশ-তটিনী

‘বেহুলা দরদী’ রূপে পর্দায় স্নিগ্ধা

এক সাক্ষাৎকারে নিজের অবস্থান জানাতে গিয়ে ভাবনা বলেন, “একজন লুকিয়ে লুকিয়ে লিখছে, যার নামহীন একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট—না কোনো নাম, না কোনো পরিচয়! এখন সে কোথায় বসে কী লিখছে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।” 

তার মতে, ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে আসা সমালোচনা বা বিদ্বেষমূলক মন্তব্য কখনো তার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে না। ভাবনা বলেন, “যারা নিজেদের মুখ লুকিয়ে কথা বলে, তাদের মতামত আমার কাছে কোনো গুরুত্ব রাখে না।”

অভিনেত্রীর ভাষায়, নিজের কাজ আর ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে পার্থক্য বজায় রাখাই তার মূল নীতি। সমালোচনা বা প্রশংসা—দুটোই তিনি সামলান এক ধরনের ভারসাম্যের সঙ্গে। ভাবনা বলেন, “আমি জানি, আমি কী করছি। কারো ভালো লাগা বা খারাপ লাগা আমার কাজের মান নির্ধারণ করে না। আমি আমার পথেই থাকব, এটাই আমার বিশ্বাস।”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ