‘ব্রেন উইথ বিউটি’ কথাগুলো বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায়। সব  সময় ইতিবাচক চরিত্র রূপায়ন করেন কিন্তু  ‘কাজলরেখা’ সিনেমায়  নেগেটিভ চরিত্র রূপায়ন করেছেন। এই চরিত্রের জন্যও প্রসংশা কুড়িয়েছেন মিথিলা।  তবে তিনিযে শুধু অভিনয় করেন, তা কিন্তু নয়। একাধিক পরিচয় রয়েছে মিথিলার। তার সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্য হলো—

১.

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে গ্রাজুয়েশন এবং মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।

২.ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি থেকে  আর্লি চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট-এ মাস্টার্স করেন। এবং চ্যান্সেলর'স গোল্ড মেডেল অর্জন করেন।

আরো পড়ুন:

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা সম্পর্কে চমকপ্রদ ৬ তথ্য

স্লিভলেস ব্লাউজ, হলুদ শাড়ি, খোলা চুলে ভাইরাল মিথিলা

৩. ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল পোর্টফোলিওতে আর্লি চাইল্ড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের হেড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। 

৪. ইউনিভার্সিটি অব জেনেভাতে পিএইচডি করছেন।

৫. শিশুদের নিয়ে চারটি বই লিখেছেন।

৬. মিথিলা গানও লেখেন। 

উল্লেখ্য, টলিউডের পরিচালক সৃজিত মুখার্জির সঙ্গে বিয়ের পর টলিউডের সিনেমা ও ওয়েস সিরিজেও নিয়মিত হয়েছেন মিথিলা। তবে সৃজিত পরিচালিত কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি তাকে। 

ঢাকা/লিপি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন ভাবনা

ছোটপর্দা থেকে বড়পর্দা—দু’জায়গাতেই নিজের অভিনয়গুণে জায়গা করে নিয়েছেন অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। পর্দার চরিত্রে যেমন সাহসী, বাস্তব জীবনেও তেমনি সরব ও স্পষ্টভাষী।

বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার উপস্থিতি সবসময়ই আলোচনায় থাকে। নিয়মিত ছবি ও ভাবনার টুকরো প্রকাশ করায় অনেক সময় কটাক্ষের মুখে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। তবে এবার সেই সমালোচনা নিয়ে খোলামেলা মুখ খুললেন ভাবনা। 

আরো পড়ুন:

সিনেমায় জুটি বাঁধলেন ইয়াশ-তটিনী

‘বেহুলা দরদী’ রূপে পর্দায় স্নিগ্ধা

এক সাক্ষাৎকারে নিজের অবস্থান জানাতে গিয়ে ভাবনা বলেন, “একজন লুকিয়ে লুকিয়ে লিখছে, যার নামহীন একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট—না কোনো নাম, না কোনো পরিচয়! এখন সে কোথায় বসে কী লিখছে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।” 

তার মতে, ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে আসা সমালোচনা বা বিদ্বেষমূলক মন্তব্য কখনো তার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে না। ভাবনা বলেন, “যারা নিজেদের মুখ লুকিয়ে কথা বলে, তাদের মতামত আমার কাছে কোনো গুরুত্ব রাখে না।”

অভিনেত্রীর ভাষায়, নিজের কাজ আর ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে পার্থক্য বজায় রাখাই তার মূল নীতি। সমালোচনা বা প্রশংসা—দুটোই তিনি সামলান এক ধরনের ভারসাম্যের সঙ্গে। ভাবনা বলেন, “আমি জানি, আমি কী করছি। কারো ভালো লাগা বা খারাপ লাগা আমার কাজের মান নির্ধারণ করে না। আমি আমার পথেই থাকব, এটাই আমার বিশ্বাস।”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ