কারিগরি শিক্ষা বোর্ড: পাসের হার ৭৩ দশমিক ৬৩
Published: 10th, July 2025 GMT
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল বাংলাদেশ কারিগরি বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষা দিয়েছিল ১ লাখ ৩৮ হাজার ২০৪ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ১ হাজার ৭৫৭ জন। পাসের হার ৭৩ দশমিক ৬৩।জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৯৪৮ জন।
এবার ছেলে পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৪ হাজার ৮৯২ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ৭৪ হাজার ৫৬৯ জন। পাস হার ৭১ দশমিক ০৩। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ হাজার ১৯১ জন। মেয়ে পরীক্ষার্থী ছিল ৩৩ হাজার ৩১২ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ২৭ হাজার ১৮৮ জন। পাস হার ৮১ দশমিক ৬২। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৬৫৭ জন।
এবার ২ হাজার ৯০৯টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৬৯৯টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
২৭ নভেম্বর জকসু নির্বাচন না হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা হবে: আপ বাংলাদেশ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত না হলে তা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছে ইউনাইটেড পিপলস (আপ) বাংলাদেশ। এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির
জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর
দাবিগুলো হলো— আসন্ন জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত করতে হবে; নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে; নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে; সব সংগঠনকে সমান সুযোগ দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে; অরাজনৈতিক, নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জবির প্রধান সংগঠক মাসুদ রানা বলেন, “আমরা যখন জকসুর দাবিতে অনশন করছিলাম, তখন প্রশাসন ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের অনশন ভাঙিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, একটি মহল নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।”
তিনি বলেন, “ডিসেম্বর মাসে ভর্তি পরীক্ষা ও বিভিন্ন বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা থাকায় ওই মাসে নির্বাচন অসম্ভব। তাই ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচনের উপযুক্ত সময়।”
তিনি আরো বলেন, “আমরা জানতে চাই, নির্বাচন পেছানোর মধ্য দিয়ে জকসু নির্বাচন ভণ্ডুল করার কোনো প্রক্রিয়া চলছে কিনা। পুরান ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে একটি মহল নির্বাচন পণ্ড করতে চায়। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম ভোট হবে জকসু নির্বাচন—তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।”
ঢাকা/লিমন/মেহেদী