এনকে সিরিজের দুটি বাইক বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে এলো সিএফ মটো। রবিবার NK300 এবং NK125 বাইক দুটি লঞ্চ করা হয়।

NK300 বাইকটিতে রয়েছে ২৯২ সিসির ডিওএইচসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ওয়াটার-কুলড ইঞ্জিন। ডুয়াল ওভারহেড ক্যামশ্যাফ্ট ডিজাইনের বাইকটি ৭ হাজার ২৫০ আরপিএমে ২৫ দশমিক ৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন করতে পারে।

বাইকটিতে রয়েছে সিক্স স্পিড গিয়ারবক্স ও স্লিপার ক্লাচ। রাইডিংয়ের জন্য রয়েছে স্পোর্টস ও ইকোমুড। বাইকটির সামনে রয়েছে ৩৭ মিলিমিটারের ইউএসডি সাসপেনশন, পেছনে রয়েছে মনোশক। এর ফুয়েল ক্যাপাসিটি ১২ দশমিক ৫ লিটার। ব্রেকিংয়ের জন্য সামনে রয়েছে ২৯২ মিলিমিটারের সিঙ্গেল ডিস্ক, যার সঙ্গে রয়েছে চার পিস্টনের ক্যালিপার। পেছনে রয়েছে ২২০ মিলিমিটারের সিঙ্গেল ডিস্ক, সঙ্গে রয়েছে সিঙ্গেল পিস্টন। আর ব্রেকিং আরো নিরাপদ করার জন্য এবিএস তো থাকছেই। বাইকটিতে যুক্ত করা হয়েছে বহুল প্রত্যাশিত টিএফটি মিটার। বহুল ফিচার সমৃদ্ধ বাইকটির দাম রাখা হয়েছে ৪ লাখ ২৮ হাজার ৫০০ টাকা।

১২৫সিসির ইঞ্জিনের NK125 বাইকটি ১১ হাজার আরপিএমে সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ৭৫ বিএইচপি শক্তি উৎপন্ন করে এবং এর সর্বোচ্চ টর্ক ৮৫০০ আরপিএমে ১১ নিউটন মিটার। লিকুইড কুলড ইঞ্জিনটিতে রয়েছে চারটি ভালভ।

বাইকটির সামনে রয়েছে ৩৭ মিলিমিটারের ইউএসডি সাসপেনশন, পেছনে রয়েছে মনোশক। ব্রেকিংয়ের জন্য সামনে রয়েছে ২৯২ মিলিমিটারের সিঙ্গেল ডিস্ক, যার সঙ্গে রয়েছে চার পিস্টনের ক্যালিপার। পেছনে রয়েছে ২২০ মিলিমিটারের সিঙ্গেল ডিস্ক, সঙ্গে রয়েছে সিঙ্গেল পিস্টন। আর ব্রেকিং আরো নিরাপদ করার জন্য এবিএস তো থাকছেই। এছাড়া থাকছে ট্র্যাকশন কন্ট্রোল সিস্টেম। এই বাইকটির দাম পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব ইকট র র জন য প স টন

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি

সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।

আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’

অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ