গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী তিন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের কাশিয়ানী উপজেলার হিরণ্যকান্দি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন- কাশিয়ানী উপজেলার সদর ইউনিয়নের পোনা গ্রামের বাবুল নাগের ছেলে বিশাল নাগ, মনির মৃধার ছেলে হৃদয় মৃধা ও একই গ্রামের বিষ্ণুপদ দাসের ছেলে দিপু দাস। 

ভাঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের ওসি মো.

রকিবুজ্জামান জানান, একটি মোটরসাইকেলে করে তিন শিক্ষার্থী খেজুরের রস খেতে কাশিয়ানীর পোনা গ্রাম থেকে মুকসুদপুরের কালিনগর যাচ্ছিলেন। এ সময় হিরণ্যকান্দি এলাকায় পৌঁছালে একটি যাত্রীবাহী বাস মোটরসাইকেলটিকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলে শিক্ষার্থী বিশাল ও হৃদয় নিহত হন। পরে স্থানীয়রা হতাহতদের উদ্ধার করে কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক অপর শিক্ষার্থী দিপুকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢাকা/বাদল/ইমন

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকার তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।

গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তেজগাঁও সাউদার্ন পাম্পের পাশে সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

নিহত খন্দকার সাইদুর রহমান (৩৮) পেশায় মার্চেন্ডাইজার ছিলেন। তাঁর বাড়ি ঢাকার পল্লবীর বাউনিয়ার আলাবদিরটেক এলাকায়। তাঁর বাবার নাম খন্দকার মোফাজ্জল হায়দার।

মৃতের ভাই মোস্তাফিজুর রহমান জানান, রাতে সাইদুর মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে একটি ট্রাকের ধাক্কায় তিনি গুরুতর আহত হন। পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

মোটরসাইকেলে সাইদুরের সঙ্গে তাঁর এক সহকর্মীও ছিলেন। তবে তিনি অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান বলে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল্লাহ আল মারুফ জানিয়েছেন।

আবদুল্লাহ আল মারুফ বলেন, যে ট্রাকটি সাইদুরের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দিয়েছিল, তা আটক করা হয়েছে, তবে এর চালক পালিয়ে গেছেন।

পরিবারের লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই সাইদুরের মরদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা আল মারুফ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ