Samakal:
2025-06-16@11:17:53 GMT

এইটা আবার কী?

Published: 24th, January 2025 GMT

এইটা আবার কী?

বনের ধারের বাঘ

আফসান বিন আনোয়ার


অনেক দিন আগের কথা। বনের ধারে একটা বাঘ ছিলো। সেই বাঘটা ছিলো অনেক ক্ষুধার্ত। যেই বাঘটা বনের মধ্যে একটা খরগোশ দেখতে পেলো, অমনি  খরগোশের জন্য বাঘটা দৌড়ে এলো। তারপর বাঘটা খরগোশটাকে খেয়ে ফেললো! এরপর আরাম করে বিশ্রাম নিতে থাকলো।
  
বয়স : ২+২+২ বছর; কেজি, বেসিক ক্রিয়েটিভ স্কুল, ঢাকা
 

 

রাগী বাঘ মামা

সিদরাতুল মুনতাহা সপ্তর্ষি


এটা তো মনে হচ্ছে বাঘ। তবে তার অনেক রাগ। তাই দাঁত বেরিয়ে গেছে। চোখগুলো দেখো, কেমন ভয়ংকর দেখাচ্ছে। 
রাগী বাঘ মামাকে আমি ভয় পাই। তাই ভয়ে ভয়ে তাকে রাঙিয়ে দিলাম!

বয়স : ৩+৩ বছর; কেজি, ডিএপিএস, মিরপুর, ঢাকা

 

এ তুমি, কে তুমি?

উম্মে নুদার তাহা


এ তুমি, কে  তুমি? এলে কোথা থেকে? মনে হয় তোমাকে কোথাও দেখেছি। কিন্তু কোথায়? কোথায়? দাঁত দেখে মনে হচ্ছে এই বুঝি কামড়ে দেবে। এই যে, এতো তাড়াতাড়ি কেউ কি দৌড়ায়? তোমার এই লেজ দেখে আমি ভাবলাম, বুঝি সাপ। কিন্তু না। একটু ভালো করে তাকিয়ে বুঝে গেলাম এটি লেজ। আর হ্যাঁ তোমার নামটা কি একটু বলবে? 
  
তাহা কোন শ্রেণিতে পড়ে তা লিখতে ভুলে গিয়েছে। তবে সে সাভারের হলি সোল আইডিয়াল স্কুলে পড়ে 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক সচিব ও উদ্দীপনের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদারসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. তানজির আহমেদ এ তথ্য জানান।

নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- উদ্দীপনের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জাকিয়া কে হাসান, সাবেক কোষাধ্যক্ষ ড. মো. গোলাম আহাদ, সাবেক সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক সদস্য, মো. নজরুল ইসলাম খান, নাহিদ সুলতান, ভবতোষ নাথ, ডা. আবু জামিন ফয়সাল, শওকত হোসেন ও সাবেক নির্বাহী পরিচালক বিদ্যুৎ কুমার বসু।

আবেদনে বলা হয়, দায়িত্ব পালনকালে পরস্পর যোগসাজশে ব্যক্তিগত লাভ ও আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাইক্রোক্রেডিট আইন (২০০৬)-এর ২৪/৩ ধারা ও বিধি (২০১০) এর বিধি ১৯(১) লঙ্ঘন করে আত্মসাতের উদ্দেশ্যে ক্ষুদ্রঋণ তহবিল হতে অনুমোদনহীন নামমাত্র ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট গোল্ডব্রিকস ও ব্যাটারি প্রকল্পে যথাক্রমে প্রায় ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৭৭ টাকা ও ৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬৬ টাকা বিনিয়োগ দেখিয়ে তহবিল হতে স্থানান্তর করেছেন। উক্ত জালিয়াতি সম্পর্কিত একটি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনে তদন্তাধীন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ