বিপিএলে টানা আট ম্যাচ জিতে সবার আগে প্লে-অফ নিশ্চিত করেছিল রংপুর রাইডার্স। তবে এরপরই টানা দুই ম্যাচে হার তাদের ছন্দে ধাক্কা দেয়। সেই ধাক্কা সামলে ঘুরে দাঁড়াতে দশম ম্যাচে চিটাগং কিংসের মুখোমুখি হয় তারা। তবে চিটাগংয়ের বোলিং তোপে সুবিধা করতে পারেনি রংপুর। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ইফতিখার আহমেদের ফিফটিতে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান সংগ্রহ করে নুরুল হাসান সোহানের দল।  

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে রংপুরকে ব্যাটিংয়ে পাঠান চিটাগং অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। শুরুতেই বিপদে পড়ে রংপুর, ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই মাত্র ৭ বলে শূন্য রান করে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার স্টিভেন টেইলর।  

তিন নম্বরে নামা সাইফ হাসানও সুবিধা করতে পারেননি, ৮ বলে ৮ রান করে আউট হন তিনি। ওপেনিংয়ে টিকে থাকা সৌম্য সরকার কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন, তবে তিনিও ইনিংস লম্বা করতে ব্যর্থ হন। ১৭ বলে ২৩ রান করে আউট হলে ৩৭ রানে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে রংপুর। 

চারে নামা ইফতিখার আহমেদ এক প্রান্ত ধরে রাখলেও অন্য ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল চলতে থাকে। অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান ২১ বলে মাত্র ৯ রান করে বিদায় নেন, ইরফান শুক্কুরও ২ বলে ১ রান করে আউট হন। তবে পরিস্থিতি বুঝে দেখেশুনে ব্যাট করেন ইফতিখার। শেষদিকে কিছুটা চড়াও হয়ে ৪৭ বলে অপরাজিত ৬৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তার সঙ্গে মেহেদী হাসান অপরাজিত ছিলেন ২০ বলে ২২ রান করে।  

চিটাগং কিংসের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল ছিলেন খালেদ আহমেদ, নিয়েছেন ২ উইকেট। শরিফুল ইসলাম ও শামীম হোসেন পেয়েছেন ১টি করে উইকেট।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল র ন কর উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

ভারতকে ‘স্বস্তি’ দিয়ে অস্ট্রেলিয়া দল ছাড়লেন ট্রাভিস হেড

৮, ২৮, ২৯, ২৮, ৬—ভারতের বিপক্ষে ট্রাভিস হেডের সর্বশেষ ৫ ইনিংস।

২০২৩ সাল থেকে ব্যাট হাতে ভারতকে যতটা ভুগিয়েছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ততটা ভোগাতে পারেননি হেড। তবু তিনি ভারতীয় বোলারদের জন্য এক আতঙ্কের নাম। যেকোনো সময় বাউন্ডারির বৃষ্টি বইয়ে দিতে পারেন।

তবে হেডকে নিয়ে ভারতীয় দলকে আপাতত মাথা ঘামানোর দরকার পড়বে না। যশপ্রীত বুমরা, অর্শদীপ সিং, হর্ষিত রানা, অক্ষর প্যাটেলদের জন্য সুখবর হলো ভারতের বিপক্ষে চলমান টি–টোয়েন্টি সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে খেলবে না হেড।

ভারতের বিপক্ষে সম্প্রতি ভালো করতে পারেনি ট্রাভিস হেড

সম্পর্কিত নিবন্ধ