গ্রিন ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা বিভাগে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
Published: 31st, January 2025 GMT
বর্ণাঢ্য আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন (জেএমসি) বিভাগের স্প্রিং ব্যাচের (২৫১) নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নিজস্ব ক্যাম্পাসে বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) জেএমসি মিডিয়া ল্যাবে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) (অব.
আরো পড়ুন:
নিটার ১৪তম ব্যাচের ওরিয়েন্টেশন, নবীন শিক্ষার্থীদের সাংবাদিকতার আহ্বান
সাংবাদিক জোবদুল হক মারা গেছেন
জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. অলিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে কি-নোট স্পিকার হিসেবে বক্তব্য দেন নিউজ টুয়েন্টিফোরের সিনিয়র সাংবাদিক ইউনুস রাজু।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের বিভাগের শিক্ষক ড. হাবিব মাহমুদ আলী, ইব্রাহিম আজাদ এবং মঞ্জুর কিবরিয়া ভূঁইয়া।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “গ্রিন ইউনিভার্সিটি শিক্ষার্থীদের এমন একটি জায়গায় নিয়ে যেতে চায়, যেখানে তারা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে পারে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের আধুনিক ও যুগোপযোগী দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ এবং নৈতিকতা রক্ষা করতে হবে।”
প্রধান অতিথি ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, “সাংবাদিকতা বিভাগ হলো সমাজের বিবেক, যেখানে গণমাধ্যম পেশার প্রতি দায়বদ্ধতা গড়ে ওঠে। গ্রিন ইউনিভার্সিটি সাংবাদিকতা বিভাগকে সর্বদা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।”
নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করেন জেএমসি বিভাগের ২৪২-ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। এ উপলক্ষে বিভাগের লেকচারার ও জেএমসি মিডিয়া ক্লাবের মডারেটর মঞ্জুর কিবরিয়া ভূঁইয়া নবীন শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিশেষ প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিভাগ পরিচিতি তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে কেক কাটা ও গ্রুপ ফটোসেশনের মধ্য দিয়ে নবীনবরণ সম্পন্ন হয়।
এদিকে, এদিন সকাল থেকেই নবীন শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে গ্রিন ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাস। নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
ঢাকা/এসবি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ র ন ইউন ভ র স ট র ব দ কত
এছাড়াও পড়ুন:
প্রাক্তন প্রেমিক মিঠুনের জন্মদিনে যে বার্তা দিলেন মমতা
ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। ভারতীয় বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি যেমন শাসন করেছেন, তেমনি বলিউডেও নিজের মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন। অভিনয় গুণে মিঠুন কুড়িয়েছেন যশ-খ্যাতি।
১৯৫০ সালের ১৬ জুন জন্মগ্রহণ করেন মিঠুন। আজ পঁচাত্তর পূর্ণ করে ছিয়াত্তর বছর বয়সে পা দিতে যাচ্ছেন। বিশেষ দিনে মিঠুনকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকা-অভিনেত্রী মমতা শঙ্কর।
জন্মদিন উপলক্ষে মিঠুনের উদ্দেশ্যে মমতা শঙ্কর বলেন, “প্রিয় মিঠুন, সুস্থ থাক। সবাইকে নিয়ে ভালো থাক। খুশিতে ও আনন্দে থাক। আরো ভালো ভালো কাজ আমাদের উপহার দে। সাই বাবার কাছে তোর জন্য সারাক্ষণই প্রার্থনা করি।”
আরো পড়ুন:
অক্ষয়ের সিনেমার আয় ৩৩২ কোটি টাকা ছাড়িয়ে
আমি গর্বিত আমি একজন মুসলিম: আমির খান
মিঠুনের সঙ্গে পরিচয়ের কথা মনে করে মমতা শঙ্কর বলেন, “মিঠুনের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা মৃণালদার বাড়িতে। তখন ‘মৃগয়া’ নিয়ে প্রস্তুতি তুঙ্গে। আমার আর মিঠুনের জীবনের প্রথম সিনেমা এটি। কত স্মৃতি। কোনটা ছেড়ে কোনটা বলব।”
শুটিং সেটে এবং সেটের বাইরে মমতার সঙ্গে খুবই রসিকতায় মেতে উঠতেন মিঠুন। স্মৃতিচারণ করে মমতা শঙ্কর বলেন, “বাবা, মিঠুন, দারুণ বিচ্ছু। সারাক্ষণ ওর রসিকতা। সবার পিছনে লাগত। আমিও ছাড় পেতাম না। ২৪ ঘণ্টা ওর মাথার মধ্যে দুষ্টুবুদ্ধি ঘুরত। আমাকে খুব লেগ পুল করত। আর আমি রেগে যেতাম। সে কী বলব!”
২০২৬ সালে ‘মৃগয়া’ সিনেমার ৫০ বছর পূর্তি হবে। সেই সূত্রে মিঠুন-মমতারও অভিনয় ক্যারিয়ার ৫০ বছরে পা দেবে। এই বিষয়টা মমতার মনকে বেশ প্রফুল্ল করে তুলেছে!
ভারতীয় বাংলা সিনেমার গুণী অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী মমতা শঙ্করের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। বিয়ের দিন-তারিখও চূড়ান্ত হয়েছিল। ছাপানো হয়েছিল বিয়ের কার্ড। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাতপাকে বাঁধা পড়েননি এই যুগল। মিঠুনের সঙ্গে বিয়ে ভাঙার পর মমতা চন্দ্রোদয়ের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। সবকিছু ভুলে এখনো এ জুটির বন্ধুত্ব অটুট রয়েছে।
দেব প্রযোজিত ‘প্রজাপতি’ সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেন মিঠুন-মমতা। এ অভিনেত্রী বলেন, “মিঠুন আমার বন্ধু, সারাজীবন থাকবে। হ্যাপি বার্থ ডে মিঠুন। সব্বাইকে নিয়ে তুই খুব ভালো থাকিস।”
ঢাকা/শান্ত