চাঁদাবাজি বন্ধের দাবি বিক্রয় প্রতিনিধিদের
Published: 19th, February 2025 GMT
গাইবান্ধায় চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভরা। বুধবার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে শহরের গানাসাস মার্কেটের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য দেন ফার্মাসিউটিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের (ফারিয়া) সদর উপজেলা সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানি, গাইবান্ধা ম্যানেজারস ফোরামের সভাপতি আশরাফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম খন্দকার, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শাহাদত হোসেন সাগর প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, রিপ্রেজেনটেটিভ ও ম্যানেজাররা চিকিৎসকদের ওষুধ সম্পর্কে নিত্যনতুন তথ্য দিয়ে চিকিৎসাসেবাকে আরও উন্নত ও গতিশীল করার কাজে নিয়োজিত। অথচ মানুষের জীবন বাঁচানোর এ কাজে ঘুষ দিতে হয়। পিকনিকের নামে জেলা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা.
চাঁদা না দেওয়ায় জেলার কোনো চিকিৎসক ভিজিট, ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রবেশ করতে দিচ্ছেন না। তারা গাইবান্ধায় হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রমেন্দ্রনাথ সরকারকে হুমকি দেওয়ার মিথ্যা অভিযোগ তুলেছেন। প্রকৃতপক্ষে ওই চিকিৎসকের সঙ্গে রিপ্রেজেনটেটিভদের এ ধরনের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। এসব ঘটনায় বিচার চেয়ে সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করাসহ কঠোর কর্মসূচি নেওয়া হবে।
শেষে মিছিল নিয়ে জেলা সিভিল সার্জন বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেন বিক্ষোভকারীরা।
চাঁদা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাকোয়াত হোসেন বিপ্লব বলেন, চাঁদা চাওয়ার বিষয়টি সঠিক নয়। ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। দ্রুতই এ সমস্যার সমাধান করা হবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ড য় গনস ট ক
এছাড়াও পড়ুন:
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ২২৪
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে রোববার পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৪ জনে পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
রোববার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৯০ শতাংশেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। হামলায় ১ হাজার ২৭৭ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
এপির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত ১৩ জুন ইরানে বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ওই হামলায় ইরানের নাতাঞ্জ ও ইসফাহান অঞ্চলের পারমাণবিক স্থাপনা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা ও পারমাণবিক বিজ্ঞানী নিহত হন। ইরানে বর্তমানে মসজিদ ও মেট্রো স্টেশনগুলোকে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।