বাজার মূলধন বেড়েছে ৫ হাজার কোটি টাকা
Published: 22nd, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
বিদায়ী সপ্তাহে সূচকের মিশ্রবস্থায় টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। সপ্তাহটিতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এ সপ্তাহে ৫ হাজার ৪৫১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বাজার মূলধন বেড়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা। যা সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৯১ কোটি ৫৮ লাখ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন ৫ হাজার ৪৫১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বেড়েছে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে ২ হাজার ৩৫১ কোটি ৭৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে হয়েছিল হাজার ১০৭ কোটি ২৩ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২৪৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২০০ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ১৬২ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৯০৯ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৯৯ টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৯ টির, কমেছে ২০৩ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭ টির শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
এসকেএস
.উৎস: SunBD 24
কীওয়ার্ড: ব জ র ম লধন ড এসইত
এছাড়াও পড়ুন:
চার মাস পর লেনদেন ৩শ কোটির নিচে
মঙ্গলবারও দর পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। বেশির ভাগ শেয়ারের দর কমে সূচক আগের দিনের চেয়ে কমেছে। তবে সূচকের চেয়ে বড় পতন হয়েছে লেনদেনে। গতকাল ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচে নেমেছে।
গতকাল ডিএসইর লেনদেন নেমেছে ২৯১ কোটি টাকায়। গত বছরের ২৪ ডিসেম্বরের পর প্রথম এ বাজারে তিনশ কোটি টাকার কম কেনাবেচা হয়েছে। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন ছিল ৪৫৪ কোটি টাকা। একদিনে লেনদেন কমেছে ১৬৩ কোটি টাকা।
এদিকে লাগাতার দর পতনের পরও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করে রাজধানী মতিঝিলে ডিএসইর পুরাতন ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন কিছু বিনিয়োগকারী। তারা বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেন।
গতকালের লেনদেন শেষে দেখা গেছে, ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে ১২৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৯৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৪টির দর। এছাড়া তালিকাভুক্ত ৩৭ মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৯টির দর বেড়েছে এবং কমেছে ১১টির।
খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে– ব্যাংক, বীমা, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং টেলিযোগাযোগ খাতের অধিকাংশ শেয়ারের দর কমেছে। অন্যান্য খাতে মিশ্র ধারা ছিল। তবে ব্যাংকের শেয়ারদরই সূচকে বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
লেনদেন পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পতনের ধারায় দিনের লেনদেন শুরু হয় । প্রথম ১৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক ২১ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৯৩১ পয়েন্টে নামে। পরে সূচক পতন থামে। লেনদেনের প্রায় পুরোটা সময় উত্থান-পতনে কেটেছে। দিন শেষে ১৭ পয়েন্ট কমে ডিএসইএক্স দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৬ পয়েন্টে।