Samakal:
2025-06-15@12:42:52 GMT

সাফ থেকে পদত্যাগ করলেন হেলাল

Published: 3rd, March 2025 GMT

সাফ থেকে পদত্যাগ করলেন হেলাল

দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশন (সাফ) থেকে পদত্যাগ করেছেন সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল। চলতি বছরের শুরুতে নতুন করে চুক্তি নবায়ন করেছিলেন তিনি, তবে কয়েক মাসের মধ্যেই দায়িত্ব ছাড়তে হলো এই অভিজ্ঞ সংগঠককে।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দেন হেলাল, যা কার্যকর হবে আগামী ১ এপ্রিল থেকে। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ও সাফ সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। নিজের পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে হেলাল গণমাধ্যমকে বলেন, 'হ্যাঁ, আমি সাফের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছি। চিঠিতে ব্যক্তিগত কারণের কথা উল্লেখ করেছি। এ মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না।'

২০১৫ সালে সাফের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া হেলাল চলতি বছরের শুরুতে নতুন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। তবে মাত্র দুই মাসের মধ্যেই তিনি দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন।

এ বিষয়ে সাফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বলেন, 'হেলাল সাহেব পদত্যাগ করেছেন, তবে কেন করেছেন তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। ওনাকে জিজ্ঞেস করলেই ভালো হবে।'

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ টবল পদত য গ

এছাড়াও পড়ুন:

খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

লুকানো খেলাপি ঋণের আসল চিত্র সামনে আসায় আরও বেড়েছে খেলাপি ঋণ। মার্চে খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে হয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা। মোট ঋণের যা ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশ। তিন মাস আগে গত ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছিল তিন লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকায়। মোট ঋণের যা ছিল ২০ দশমিক ২০ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর সাম্প্রতিক এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, খেলাপি ঋণের কোনো তথ্য আমরা লুকিয়ে রাখবো না। সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছানোর পর এটা আদায় জোরদারের মাধ্যমে কমানো হবে। নতুন করে বিতরণ করা ঋণ যেন খেলাপি না হয় সে জন্য বিভিন্ন আইনি কঠোরতা আনার কথা জানান তিনি।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে কয়েকটি গ্রুপ ঋণের নামে বিপুল অর্থ বের করে নিয়েছে। যাদের বেশিরভাগই এখন পলাতক। কেউ কেউ গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। গত ৫ আগস্টের আগে ঋণ পরিশোধ না করেও বিভিন্ন উপায়ে নিয়মিত দেখানোর সুযোগ ছিল। তবে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর এখন সেই সুযোগ বন্ধ হওয়ায় এখন তারা খেলাপি। এরই মধ্যে এস আলম, বেক্সিমকোসহ শীর্ষ ঋণগ্রহীতাদের অনেকেই খেলাপিতে পরিণত হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মার্চ পর্যন্ত বিতরণ করা মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৯৯২ কোটি টাকা। গত ডিসেম্বর শেষে যা ছিল ১৭ লাখ ১১ হাজার ৪০২ কোটি টাকা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ