বন্দরে ব্যাচ ৯৭ সরকারি হাজী ইব্রাহিম আলম চাঁন মডেল স্কুল এন্ড কলেজের উদ্যাগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকেলে বন্দর থানার ১৯ নং ওয়ার্ডের মদনগঞ্জের এমএন ঘোষাল রোডস্থ বন্দর উপজেলা আনসার ও ভিডিপি ক্লাবে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 

ব্যাচ ৯৭ সরকারি হাজী ইব্রাহিম আলম চাঁন মডেল স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিনিধি মোঃ সামছুল হক দেওয়ান সভাপতিত্বে ও একই প্রতিষ্ঠানের অপর প্রতিনিধি আফরিন সুলতানা জেমি সঞ্চলনায় ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন- সরকারি হাজী ইব্রাহিম আলম চাঁন মডেল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক মতিউর রহমান মতিন, ফরাজিকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইফুল ইসলাম  রাজু, বন্দর প্রেসক্লাবের সহ সাধারন সম্পাদক জি,এম,সুমন, তিতাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রভিসনের ম্যানেজার মো: নূরে আলম,শিরিনা আক্তার সুইটি, ফারজানা আক্তার রুবা, মোজাফফর হোসেন, নূরজ্জামান সুজন, মো: শাহ জালাল, আনিছুর রহমান, মোঃ আরিফ, উজ্জ্বল সরকার, ও  মাহাবুবুল আলম রাসেল প্রমুখ। দোয়া পরিচালনা করেন ব্যাচ ৯৭ বন্ধু মো: মাজহারুল আলম পুষ্প।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ইফত র সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে ব্যর্থ হলে সরকার নিজের মতো সিদ্ধান্ত নেবে

জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে মতভেদ দেখা দিয়েছে, তাতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিক-নির্দেশনা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে না পারে, তাহলে সরকার তার মতো করে সিদ্ধান্ত নেবে।

আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের ‘জরুরি সভায়’ এই সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। পরে সেখানে এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের সিদ্ধান্ত জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, আদিলুর রহমান খান ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

গত মঙ্গলবার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়েছে, সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে বিশেষ আদেশ জারি করে তার ভিত্তিতে গণভোট হবে। গণভোটে প্রস্তাব পাস হলে আগামী সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মধ্যে সংবিধান সংস্কার করবে।

তবে গণভোট কবে হবে, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার সরকারের ওপর ছেড়ে দিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। সরকার সিদ্ধান্ত নেবে গণভোট কি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে হবে, নাকি আগে হবে। এসব সুপারিশ জমা দেওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলো পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে আজ জরুরি বৈঠকে বসে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।

সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ