বীমা কোম্পানিতে চলতি দায়িত্বের সিইও নয়
Published: 9th, March 2025 GMT
বীমা কোম্পানিতে চলতি দায়িত্বের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) পদবি ব্যবহার করা যাবে না। বৃহস্পতিবার এ নির্দেশনা দিয়ে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) দেশের সব বীমা কোম্পানিতে চিঠি পাঠিয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, কোনো বীমা কোম্পানিতে ‘মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব)’ হিসেবে কাউকে নিয়োগ করা যাবে না।
চিঠিতে বলা হয়, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার নিয়োগ প্রস্তাব আইডিআরএর অনুমোদন না হওয়া পর্যন্ত একজন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালককে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া যাবে। এ ধরনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ‘মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত)’ পদবি ব্যবহার করতে পারবেন।
আইডিআরএর অনুমোদিত পদ হচ্ছে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা। সরকারি প্রতিষ্ঠান জীবন বীমা করপোরেশন ও সাধারণ বীমা করপোরেশনে ‘ব্যবস্থাপনা পরিচালক’ পদবি ব্যবহার করা গেলেও বেসরকারি বীমা কোম্পানিতে ‘মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা’ পদই ব্যবহার করতে হবে।
২০২০ সালেও আইডিআরএ এক নির্দেশনায় বলেছিল, তাদের অনুমোদন না দেওয়া পর্যন্ত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবেন না।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব যবহ র কর কর মকর ত
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সচিব ও উদ্দীপনের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদারসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. তানজির আহমেদ এ তথ্য জানান।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- উদ্দীপনের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জাকিয়া কে হাসান, সাবেক কোষাধ্যক্ষ ড. মো. গোলাম আহাদ, সাবেক সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক সদস্য, মো. নজরুল ইসলাম খান, নাহিদ সুলতান, ভবতোষ নাথ, ডা. আবু জামিন ফয়সাল, শওকত হোসেন ও সাবেক নির্বাহী পরিচালক বিদ্যুৎ কুমার বসু।
আবেদনে বলা হয়, দায়িত্ব পালনকালে পরস্পর যোগসাজশে ব্যক্তিগত লাভ ও আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাইক্রোক্রেডিট আইন (২০০৬)-এর ২৪/৩ ধারা ও বিধি (২০১০) এর বিধি ১৯(১) লঙ্ঘন করে আত্মসাতের উদ্দেশ্যে ক্ষুদ্রঋণ তহবিল হতে অনুমোদনহীন নামমাত্র ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট গোল্ডব্রিকস ও ব্যাটারি প্রকল্পে যথাক্রমে প্রায় ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৭৭ টাকা ও ৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬৬ টাকা বিনিয়োগ দেখিয়ে তহবিল হতে স্থানান্তর করেছেন। উক্ত জালিয়াতি সম্পর্কিত একটি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনে তদন্তাধীন।