Prothomalo:
2025-11-03@09:39:11 GMT

সাশ্রয়ী রং ওয়ান কোট

Published: 13th, March 2025 GMT

বার্জার ওয়ান কোট ইমালশন আর্থিকভাবে সাশ্রয়ী এবং দ্রুতগতিতে রং করার দারুণ একটি অনুষঙ্গ। বাড়ির সৌন্দর্য ও সুরক্ষার জন্য অনন্য সমাধান হিসেবে বিভিন্ন ধরনের রঙের খোঁজ করেন গ্রাহকেরা। রং করার কাজ বেশ সময়সাপেক্ষ ও ঝামেলার মনে করেন অনেকেই, তাদের জন্য বার্জার ওয়ান কোট ইমালশন দারুণ একটি সমাধান। এই রং সুন্দর ও দীর্ঘস্থায়ী দেয়ালের জন্য মানসম্পন্ন রঙের নিশ্চয়তা দিচ্ছে। বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ওয়ান কোট ইমালশন শুধু দেয়ালের চেহারা বদলে দিচ্ছে না, বরং দেয়ালের স্থায়িত্ব বাড়িয়ে দেয় এবং ঘরের পরিবেশকে স্বাস্থ্যকর রাখে।

বার্জার ওয়ান কোট ইমালশন রঙের মাধ্যমে দেয়ালে শক্তিশালী ও অভিন্ন ফিনিশ নিশ্চিত করা যাচ্ছে। সাধারণ রঙের তুলনায় এটি অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ কভারেজ দেয়, এতে কম রঙেই অধিক পরিমাণ দেয়াল রং করা যাচ্ছে। আর একবার রঙের ১৫ ঘণ্টার মধ্যেই রং দ্রুত শুকিয়ে যায়। এই রঙের মাধ্যমে নান্দনিক আবেদন ও বিলাসবহুল চকচকে ভাব আনা যাচ্ছে। ওয়ান কোট ইমালশন রং দিয়ে দ্রুততার সঙ্গে ভবনের রং নিশ্চিত করা যাচ্ছে বলে দ্রুত পরিশীলিত ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি হয়। 

এই রং দেয়ালে দীর্ঘস্থায়ী সুরক্ষার পাশাপাশি সহজভাবে দেয়াল পরিষ্কার করার সুযোগ দিচ্ছে। এই রঙের দেয়ালের উজ্জ্বলতা অনেক দিন ধরে অক্ষুণ্ন থাকে আর ঘর সব সময় নতুনের মতো দেখায়। অনেক সময় দেয়ালে আর্দ্রতা বা বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ার কারণে রং উঠে যায় বা বিবর্ণ হয়ে যায়। তবে বার্জার ওয়ান কোট ইমালশন ক্ষার প্রতিরোধী, যার ফলে এটি দেয়ালের গুণগত মান বজায় রাখে এবং রং দ্রুত নষ্ট হয় না। ফলে একবার রং করলে তা দীর্ঘদিন সুন্দর ও প্রাণবন্ত থাকে। যেকোনো ঘরকে নতুন ভাব আনতে এই রঙের জুড়ি নেই। যাঁরা শহরে থাকেন, নিজের ঘরে ভিন্নমাত্রিক ছাপ আনতে চেষ্টা করছেন তাঁদের জন্য এই রং সুন্দর সুযোগ তৈরি করছে।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন য স ন দর

এছাড়াও পড়ুন:

দুই মাস ফ্রিজে রাখার পর মামুনের মাথায় খুলি পুনঃস্থাপন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী মামুন মিয়ার মাথায় খুলি প্রায় দুই মাস ফ্রিজে সংরক্ষণ করার পর সফলভাবে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। 

শনিবার (১ নভেম্বর) চট্টগ্রাম পার্কভিউ হাসপাতালে অপারেশনের মাধ্যমে খুলি পুনঃস্থাপন করেন চিকিৎসকরা। 

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মামুন মিয়ার মাথায় সফলভাবে অপারেশন করা হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ আছেন।

গত ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন মামুন মিয়া।

চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশের পার্কভিউ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এ টি এম রেজাউল করিম জানিয়েছেন, চবিতে সংঘর্ষের দিন গুরুতর আহত অবস্থায় মামুন মিয়াকে পার্কভিউ হাসপাতালে আনা হয়েছিল। সেই থেকে তিনি এখানে চিকিৎসাধীন আছেন। অপারেশনের সময় তার মাখার খুলি খুলে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়েছিল। দীর্ঘ প্রায় দুই মাস পর সফল অপারেশনের মাধ্যমে শনিবার মামুনের মাথার খুলি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।

গত ৩০ আগস্ট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। এতে মামুনসহ চবির অন্তত ৫০০ শিক্ষার্থী আহত হন। মাথায় মারাত্মক আঘাতের কারণে মামুনের মাথার খুলি খুলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।

ঢাকা/রেজাউল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ