খুলনা নগরীতে বাটার শো রুম এবং কেএফসি নামের রেস্টুরেন্টে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতভর নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) মো. আহসান হাবিব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আটককৃতদের সোনাডাঙ্গা থানায় রাখা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

তিনি আরও বলেন, ভিডিও ফুটেজ ও ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত ও আটক করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় কিছু লোক নগরীর ময়লাপোতা মোড়ে কেএফসিতে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এরপর নগরীর শিববাড়ি মোড়ে বাটার শোরুমে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল টপ ট আটক

এছাড়াও পড়ুন:

দুই মাস ফ্রিজে রাখার পর মামুনের মাথায় খুলি পুনঃস্থাপন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী মামুন মিয়ার মাথায় খুলি প্রায় দুই মাস ফ্রিজে সংরক্ষণ করার পর সফলভাবে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। 

শনিবার (১ নভেম্বর) চট্টগ্রাম পার্কভিউ হাসপাতালে অপারেশনের মাধ্যমে খুলি পুনঃস্থাপন করেন চিকিৎসকরা। 

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মামুন মিয়ার মাথায় সফলভাবে অপারেশন করা হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ আছেন।

গত ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন মামুন মিয়া।

চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশের পার্কভিউ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এ টি এম রেজাউল করিম জানিয়েছেন, চবিতে সংঘর্ষের দিন গুরুতর আহত অবস্থায় মামুন মিয়াকে পার্কভিউ হাসপাতালে আনা হয়েছিল। সেই থেকে তিনি এখানে চিকিৎসাধীন আছেন। অপারেশনের সময় তার মাখার খুলি খুলে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়েছিল। দীর্ঘ প্রায় দুই মাস পর সফল অপারেশনের মাধ্যমে শনিবার মামুনের মাথার খুলি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।

গত ৩০ আগস্ট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। এতে মামুনসহ চবির অন্তত ৫০০ শিক্ষার্থী আহত হন। মাথায় মারাত্মক আঘাতের কারণে মামুনের মাথার খুলি খুলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।

ঢাকা/রেজাউল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ