দেশের বাজারে নতুন ট্যাবলেট কম্পিউটার
Published: 24th, April 2025 GMT
দেশের বাজারে ‘ওয়ালপ্যাড ৯জি’ মডেলের নতুন অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট কম্পিউটার এনেছে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ৮.৬৮ ইঞ্চি এইচডি (হাই-ডেফিনেশন) আইপিএস পর্দার ট্যাবলেট কম্পিউটারটির রিফ্রেশ রেট ৯০ হার্টজ হওয়ায় সহজেই ভালো মানের ছবি ও ভিডিও দেখা যায়। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞাপ্তি এ তথ্য জানিয়েছে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
সংবাদ বিজ্ঞাপ্তি বলা হয়েছে, অ্যান্ড্রয়েড ১৪ অপারেটিং সিস্টেমে চলা ট্যাবলেট কম্পিউটারটিতে রয়েছে হেলিও জি৯৯ অক্টাকোর প্রসেসর, ৪ গিগাবাইট র্যাম এবং ১২৮ গিগাবাইট ধারণক্ষমতা। এর পাশাপাশি মালি-জি৫৭ জিপিইউ থাকায় দ্রুত বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহারের পাশাপাশি স্বচ্ছন্দে উন্নত রেজল্যুশনের গেমস খেলা যায়।
ট্যাবলেট কম্পিউটারটির পেছনে ১৩ ও ৫ মেগাপিক্সেলের দুটি ক্যামেরা এবং সামনে ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে। এর ফলে ছবি তোলা ও ভিডিও ধারণের পাশাপাশি সহজেই ভিডিও কল বা অনলাইন ক্লাস করা যায়। ৫ হাজার ১০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিসহ ১৮ ওয়াটের ফাস্টচার্জ প্রযুক্তি থাকায় দ্রুত চার্জ করার পাশাপাশি দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা যায় ট্যাবলেট কম্পিউটারটি। ফলে ব্যাটারির চার্জ নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।
ডুয়েল-ব্যান্ড ওয়াইফাই, ব্লুটুথ ৫.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
অধ্যাপক ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা থাকাকালে তাঁর ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বের উল্টো যাত্রা ঘটল: অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘থ্রি জিরো’ (তিন শূন্য) তত্ত্ব সমর্থন করেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। কিন্তু অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে তার উল্টো যাত্রা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তাঁর খেয়াল করা দরকার। আমরা চাই, থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’
সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলোর কার্যালয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নিয়ে আনু মুহাম্মদ এ কথা বলেন। ‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শিরোনামে যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ও প্রথম আলো।
বৈঠকে অর্থনীতির অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের “থ্রি জিরো” (তিন শূন্য) তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে পরিচিত। আমি এটা খুবই সমর্থন করি যে শূন্য কার্বন নিঃসরণ, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য দারিদ্র্য। কিন্তু পুরো যাত্রাটা তো হচ্ছে উল্টো দিকে। অধ্যাপক ইউনূসের একটা সুযোগ ছিল যে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে থ্রি জিরো তত্ত্বের বাস্তবায়নের একটা মডেল হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড় করানোর কিছু চেষ্টা করা। কিন্তু আমরা দেখছি, কীভাবে কার্বন নিঃসরণ আরও বাড়ে, সেটার একটা চেষ্টা চলছে। গত ১০ মাসে লক্ষাধিক বেকারত্ব বেড়েছে শুধু কারখানা বন্ধ করার কারণে আর দারিদ্র্য বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ লাখ। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তো তাঁর একটু খেয়াল করা দরকার। এতে তো আমরা খুশি না। আমরা তো চাই যে থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’
‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শীর্ষক গোলটেবিলে আলোচকদের একাংশ। সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে