তামিল সিনেমার সুপারস্টার অজিত কুমারকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার (৩০ এপ্রিল) পায়ের ইনজুরি নিয়ে চেন্নাইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
অজিতের টিমের একজনের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ চলতি বছরে ‘পদ্মভূষণ’ পুরস্কার পেয়েছেন। গত ২৮ এপ্রিল ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে এ সম্মাননা গ্রহণ করতে দিল্লিতে যান ৫৩ বছরের অজিত। গত ২৭ এপ্রিল চেন্নাই এয়ারপোর্টে উৎসুক মানুষের চাপে পায়ে আঘাত পান তিনি। পরিবারসহ দিল্লি থেকে ফিরে হাসপাতালে ভর্তি হন এই অভিনেতা।
সূত্রটি ইন্ডিয়া টুডে-কে বলেন, “অজিতকে দেখে চেন্নাই বিমানবন্দরে উৎসুকজনতা ভিড় করে। এসময় অজিত কুমার স্যার পায়ে সামান্য আঘাত পান। তাই তাকে ফিজিওথেরাপির জন্য হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। আজ সন্ধ্যায় অভিনেতাকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে। তার স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।”
আরো পড়ুন:
‘আমি যাকে বিয়ে করতে যাচ্ছি, সে দেখতে চাকরানীর মতো’
গাছ থেকে লাফিয়ে বিজয়ের গাড়ির ওপরে ভক্ত (ভিডিও)
অজিত কুমার অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘গুড ব্যাড আগলি’। এটি পরিচালনা করেন আধিক রবিচন্দ্রন। অ্যাকশন-কমেডি ঘরানার সিনেমাটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন তৃষা কৃষ্ণান। গত ১০ এপ্রিল বিশ্বের ৮ হাজার পর্দায় মুক্তি পায় সিনেমাটি। বক্স অফিসেও বেশ সাড়া ফেলেছে।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০
বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।
অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।