‘দেশে পাঁচ বছরের কমবয়সী শিশুরা ব্যাপকভাবে পুষ্টিহীনতার শিকার হচ্ছে। দেশে প্রায় ৩৭ লাখ শিশু খর্বাকৃতি, ১৭ লাখ শিশু কৃশকায় এবং ৩৪ লাখ শিশু কম ওজনের সমস্যায় ভুগছে।’

সোমবার বাংলাদেশ রাইট টুগ্রো কনসোর্টিয়াম এবং বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের (বিএনএনসি) যৌথ আয়োজনে রাজধানীর মহাখালীতে এক সংলাপে এসব কথা বলেন বক্তারা।  

সংলাপে সেভ দ্য চিলড্রেনের ম্যানেজার মো.

তাওফীকুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ সচিব ডা. মোঃ সাইদুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মো. এনামুল হক, মৎস ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোসাম্মাৎ জোহরা খাতুন, জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট পরিচালক ডা. মো. মোমিনুর রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ মাহাবুবুর রহমান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বারটানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা তাসনীমা মাহজাবীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট পরিচালক অধ্যাপক ড মোঃ সাইদুল আরেফিন, সেভ দ্যা চিলড্রেন পরিচালক তানিয়া শারমিন।

ডা. মো. সাইদুর রহমান বলেন, পুষ্টি বিষয়ক কি সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতা আছে তা আমরা সবাই জানি। আমাদের সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। খুজেঁ বের করতে হবে। 

তিনি বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পুষ্টি বিষয়ক কোনো ফোকাল পারসন নেই। সবাই পুষ্টি নিয়ে কাজ করে। তাই কাজ হয় কম। পুষ্টি বিষয় ফোকাল পারসন প্রয়োজন। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

ডি ব্রুইনা-সিটির পুনর্মিলনীতে হলান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’

ম্যানচেস্টার সিটি ২-০ নাপোলি

ইতিহাদ ছেড়ে গিয়েছিলেন গত জুনে। তারপর এবারই তাঁর প্রথম ফেরা বড় সাধের এই স্টেডিয়ামে। ম্যানচেস্টার সিটির দর্শকেরা তাঁকে নায়কের মর্যাদায় বরণও করে নিলেও কোথায় যেন একটা অতৃপ্তি থেকে গেল। কেভিন ডি ব্রুইনা এখন হতে পারেন প্রতিপক্ষ, তবু ম্যাচের মাত্র ২৬ মিনিটে তাঁর বদলি হয়ে মাঠ ছাড়ার সময় সিটির দু-একজন সমর্থকদের মুখটা শুকনো দেখা গেল। ক্লাব কিংবদন্তিকে উঠে দাঁড়িয়ে তাঁরা সম্মান দেখিয়েছেন, তবে মাঠে আরও কিছুক্ষণ দেখতে চেয়েছিলেন নিশ্চয়ই!

কৌশলগত কারণে মাঠ ছাড়তে হয় ডি ব্রুইনাকে। নাপোলি কোচ আন্তোনিও কন্তে অবশ্য তাতে হার এড়াতে পারেননি। বিরতির পর আর্লিং হলান্ড ও জেরেমি ডকুর গোল হজম করতে হয়। সিটির ২-০ গোলের এ জয়ে দারুণ এক রেকর্ডও গড়েন হলান্ড।

৫৬ মিনিটে তাঁর গোলটির উৎস সিটি মিডফিল্ডার ফিল ফোডেন। লব করে দারুণভাবে বলটা তুলে সামনে বাড়িয়ে দেন, হেডে চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজের ৫০তম গোল তুলে নেন হলান্ড। সেটা আবার এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে দ্রুততম। ৪৯ ম্যাচে ‘ফিফটি’ পাওয়া হলান্ড পেছনে ফেললেন রুদ ফন নিষ্টলরয়কে (৬২ ম্যাচ)।

ডকুর গোলটি দেখার মতো। ৬৫ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে বল পেয়ে ভেতরে ঢুকে গোল করার পথে নাপোলির তিন খেলোয়াড় মিলেও তাঁকে থামাতে পারেননি। সিটির এই দুই গোলে এগিয়ে যাওয়া আসলে একটি সুবিধার ফল। ২১ মিনিটে বক্সে হলান্ডকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন নাপোলি অধিনায়ক ও রাইট ব্যাক জিওভান্নি ডি লরেঞ্জো। এরপর ১০ জনে পরিণত হওয়া ইতালিয়ান ক্লাবটির ওপর চেপে বসে সিটির আক্রমণভাগ।

গোল করলেন জেরেমি ডকু

সম্পর্কিত নিবন্ধ