ইসরায়েলি হামলায় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান নিহত
Published: 13th, June 2025 GMT
তেহরানে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ইসরায়েলি হামলায় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত হয়েছেন।
ইরানের সরকারি সম্প্রচারক প্রেস টিভি জেনারেল বাঘেরির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মেজর জেনারেল বাঘেরি ছিলেন ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা। ২০১৬ সাল থেকে বাঘেরি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
একজন সামরিক গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাঘেরি ১৯৮০ সালে বিপ্লবী বাহিনীতে যোগ দেন এবং ১৯৮০-এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধে অংশ নেন। বাঘেরি তারবিয়াত-ই মোদারেস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরে রাজনৈতিক ভূগোলে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।
বাঘেরি ২৮ জুন, ২০১৬ তারিখে জেনারেল স্টাফের গোয়েন্দা ও অপারেশন বিভাগের ডেপুটি চিফ অফ স্টাফের পদ থেকে সশস্ত্র বাহিনী জেনারেল স্টাফের (এএফজিএস) নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে পদোন্নতি পান। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ইরানের প্রধান পারমাণবিক স্থাপনাসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় হামলা চালায় ইসরায়েল।
এই হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ডের প্রধান হোসেইন সালামিও নিহত হয়েছেন। হোসেইন সালামি সম্ভবত ইসরায়েলি হামলায় নিহত বিপ্লবী গার্ডের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ নেতা।
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সশস ত র ব হ ন
এছাড়াও পড়ুন:
দুই মিনিটের বিতর্কিত দৃশ্য দিয়ে আলোচনায়, পরে বলিউডকে বিদায় জানান সেই অভিনেত্রী
বলিউডের ইতিহাসে এমন অনেক অভিনেত্রী আছেন, যাঁরা শূন্য থেকে শুরু করে রাতারাতি পরিচিতি পেয়েছেন; পরে আবার হঠাৎই হারিয়ে গেছেন। কিমি কাতকার তেমনই একজন। ১৯৮০-এর দশকে বলিউডে তিনি ছিলেন আলোচিত ও সাহসী অভিনেত্রীদের একজন।
কিমির উত্থান
আশির দশকটি বলিউডে সৃজনশীল ও পরিবর্তনের সময় ছিল, যেখানে অনেক প্রতিভাবান অভিনেতা-অভিনেত্রী তাঁদের ছাপ ফেলেছেন। কিমি ছিলেন সেই সময়ের অন্যতম উদীয়মান নায়িকা। পর্দায় সাহসী দৃশ্যের জন্য তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান। যদিও তাঁর চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার ছিল খুবই সংক্ষিপ্ত; কিন্তু এর মধ্যেই ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেন।
মুম্বাইতে জন্ম নেওয়া কিমি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মডেল হিসেবে, পরে তিনি চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন। ১৯৮৫ সালে ‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’ দিয়ে আলোচিত হন তিনি। সিনেমার সাফল্য তাঁকে রাতারাতি জনপ্রিয় করে তোলে। হেমন্ত বীরজের সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি দর্শকদের মন মাতিয়ে দেন। তবে এ ছবিতেই একটি নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় করে রাতারাতি আলোচনায় আসেন। দৃশ্যটি নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘সেই সময় আমি জানতাম না এই দৃশ্য কতটা বিতর্কিত হবে। কিন্তু অভিনয় আমার জন্য সব সময় ছিল সত্যিই একটি চ্যালেঞ্জ।’ এরপর ১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে অমিতাভ বচ্চন, অনিল কাপুর, গোবিন্দ ও আদিত্য পঞ্চোলির সঙ্গেও সিনেমা করেন তিনি। তাঁর নাচ ও অভিনয়ের দক্ষতা দর্শকদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে তোলে।
‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’-এ কিমি কাতকার। আইএমডিবি