বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হবিগঞ্জ জেলা কমিটির বহিষ্কৃত যুগ্ম-আহ্বায়ক এনামুল হাসান সাকিবকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। 

রবিবার (৬ জুলাই) রাত পৌনে ৯টার দিকে হবিগঞ্জ শহরের চৌধুরী বাজার কিবরিয়া ব্রিজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি একেএম শাহাবুদ্দিন শাহিন। 

তিনি বলেন, “সেনাবাহিনীর হাতে তার (এনামুল হাসান সাকিব) গ্রেপ্তার হওয়ার তথ্য সঠিক। তাকে থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।” 

আরো পড়ুন:

রেস্ট হাউজে ওসির সঙ্গে নারীর ভিডিও নিয়ে তোলপাড়

বজ্রপাতে গাছের ডাল ভেঙে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

গত ১১ মে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল শেষে সংগঠনের সদস্য সচিব মাহাদী হাসানের ওপর হামলা হয়। ওই ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় এনামুল হাসান সাকিব এক নম্বর আসামি।

সহিংসতা, শৃঙ্খলাভঙ্গ ও আদর্শবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে এনামুল হাসান সাকিবকে পরবর্তীতে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি হবিগঞ্জ শহরের উমেদনগর এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মতিনের ছেলে।

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এন ম ল হ স ন স ক ব

এছাড়াও পড়ুন:

ইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও এক মামলায় ৩ বছর কারাদণ্ড

প্রতারণার আরও একটি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। এ নিয়ে প্রতারণার পৃথক পাঁচটি মামলায় রাসেল ও শামীমা নাসরিনের ১২ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

এর আগে সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল প্রতারণার একটি মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

আজ যে মামলায় রাসেল দম্পতির সাজা হয়েছে, সেই মামলায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন আবুল কালাম আজাদ নামের একজন গ্রাহক।

৬ এপ্রিল ঢাকার সিএমএম আদালত প্রতারণার আরেকটি মামলায় এই দম্পতিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া গত ২৯ জানুয়ারি প্রতারণার অভিযোগে করা আরেকটি মামলায় তাঁদের দুই বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।

গত বছরের ২ জুন চেক প্রত্যাখ্যানের মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন চট্টগ্রামের আদালত।

২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও শামীমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুজন জামিনে মুক্ত হন।

আরও পড়ুনইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও ৩ বছর কারাদণ্ড১৩ এপ্রিল ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ