তিশা বললেন, দুশ্চিন্তা দূরে রাখো...
Published: 13th, July 2025 GMT
২ / ৬তিশার এসব স্থিরচিত্র সাত হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন এসেছে, মন্তব্য করা হয়েছে শতাধিক। ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে কেউ লিখেছেন, ‘অপূর্ব সুন্দরী’। কেউ লিখেছেন, ‘মিষ্টতায় পরিপূর্ণ’। আরিফা নামের একজন লিখেছেন, ‘পুরাই পরি একটা তুমি আপু।’ আবার কেউ লিখেছেন, ‘হাসিতে মুক্তা ঝরে।’
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
জনসচেতনতাই তাদের কাজ
খবরের কাগজ খুললেই দেখা যায় মায়ের অসচেতনতার কারনে শিশু মারা যাচ্ছে। যে ওরস্যালাইন আমাদের জীবন বাচায় সেই ওরস্যালাইন এর কারণে আমাদের ভবিষ্যত শিশুরা মারা যাবে তা আমাদের মেনে নিতে কষ্ট হয়। এমন অবস্থায় আরএডি ফাউন্ডেশন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো শিশুদের জীবন রক্ষায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আরএডি ফাউন্ডেশন ২০২২ সাল থেকে দেশের স্কুল গুলোতে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে।
২০১৯ সাল থেকে সচেতন করে যাচ্ছে রেল লাইন এবং তার আশেপাশের মানুষগুলোকে। কিভাবে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ বন্ধ করা যায় এবং পাথর নিক্ষেপের শাস্তি ও পাথর নিক্ষেপে সাধারণ মানুষের কেমন ক্ষতি হয় সেগুলো বুঝাচ্ছে মাইকিং এবং লিফলেট বিতরণ করে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে চট্টগ্রামের বায়েজিদ থানার কয়েকজন তরুন সাধারণ মানুষের জীবনকে সুন্দর করে তোলার লক্ষ্যে আরএডি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করে। সংগঠনটির এখন শাখা চালু আছে ময়মনসিংহ, সাতক্ষীরা এবং বান্দরবানে। বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতার পাশাপাশি আরএডি ফাউন্ডেশন আর্ত-মানবতার সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে। সেগুলো হচ্ছে-সামাজিক সচেতনতা তৈরি ও বৃদ্ধি, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ঈদবস্ত্র ও শীতবস্ত্র উপহার, মুমূর্ষু রোগীর জন্য রক্তদাতা ব্যবস্থা করা, ফুটপাতে থাকা মানুষের জন্য ১ বেলার খাবার বিতরণ, প্রাকৃতিক দূর্যোগে অসহায় মানুষের পাশে থাকা ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সামগ্রী উপহার। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা মানিকুর রহমান বলেন, ‘দেশের মানুষকে সচেতন করে আসছি আমরা। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে চাই। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষগুলো বেশির ভাগ নিরক্ষর হওয়ায় তাদের জন্য চলবে আমাদের বিশেষ সচেতনতা ক্যাম্পেইন।’