প্রথম আলো কার্যালয় পরিদর্শন করলেন ফিলিপাইনের একদল শিক্ষক–শিক্ষার্থী
Published: 22nd, July 2025 GMT
ফিলিপাইনের বিলিরান প্রভিন্স স্টেট ইউনিভার্সিটির একদল শিক্ষক ও শিক্ষার্থী প্রথম আলোর কার্যালয় পরিদর্শন করেছেন। আজ সোমবার বিকেলে তাঁরা রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলোর কার্যালয় পরিদর্শন করেন।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘এশিয়া প্যাসিফিক সামার প্রোগ্রাম’ নামে একটি কর্মসূচি চালু করেছে বাংলাদেশের বেসরকারি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। এর আওতায় ফিলিপাইনের তিনজন শিক্ষক ও নয়জন শিক্ষার্থী বাংলাদেশে এসেছেন। শিক্ষার্থীরা ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম, মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগে মোবাইল সাংবাদিকতা বিষয়ে সংক্ষিপ্ত কোর্স করছেন। এর অংশ হিসেবে তাঁরা আজ প্রথম আলোর কার্যালয় পরিদর্শন করলেন।
পরিদর্শনের সময় ফিলিপাইনের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার উত্তর দেওয়া হয়। এক প্রশ্নের জবাবে প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ বলেন, সব সরকারের আমলেই প্রথম আলোকে সমস্যায় পড়তে হয়েছে। সত্য ও নৈতিক সাংবাদিকতা করলে পাঠক সঙ্গে থাকে। এভাবেই নানা বাধা মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছে প্রথম আলো।
আরেক প্রশ্নের জবাবে সাজ্জাদ শরিফ বলেন, সামনের দিনগুলোয় হয়তো সংবাদপত্রের পাঠক কমবে। এখন হয়তো বলা যাচ্ছে না সামনে কী প্রযুক্তি আসবে। তবে যে প্রযুক্তিই আসুক না কেন, সাংবাদিকতা টিকে থাকবে।
সংবাদপত্রকে ডিজিটালে রূপান্তর করা সহজ নয় উল্লেখ করে প্রথম আলোর হেড অব অনলাইন শওকত হোসেন বলেন, করোনার পর থেকে প্রথম আলো ডিজিটাল মাধ্যমকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রথম আলোর ইংরেজি বিভাগের প্রধান আয়েশা কবির বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর অপতথ্য, মিথ্যা তথ্য থাকে। এ অবস্থায় প্রথম আলোর মতো সংবাদমাধ্যমগুলো সত্য তথ্য নিশ্চিত করছে।
ফিলিপাইনের এই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সামনে প্রথম আলোর কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন এর হেড অব মার্কেটিং আজওয়াজ খান। এ সময় ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম, মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রথম আল র ক র য ফ ল প ইন র
এছাড়াও পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সন্ত্রাসীদের হামলায় ব্যবসায়ী নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে সন্ত্রাসীদের হামলায় মোস্তফা কামাল নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের নন্দীপাড়া গ্রামে তার ওপর হামলা হয়। নিহত মোস্তফা কামাল একই গ্রামের মৃত মমিন মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মোস্তফা কামাল রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলেন। বাড়ির কাছে সড়কে একা পেয়ে সন্ত্রাসীরা তার ওপর হামলা করে। তারা তার মাথা ও ঘাড়ে কোপ দিয়ে পালিয়ে যায়।
আরো পড়ুন:
ইসরায়েলি মানবাধিকার সংগঠনই বলছে, ‘গাজায় গণহত্যা চলছে’
বান্দরবানে যুবককে পাথর দিয়ে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার ২
একজন পথচারী মোস্তফা কামালকে সড়কের পাশে পরে থাকতে দেখে পরিবারের লোকদের খবর দেন। তারা তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার চিকিৎসক মোস্তফা কামালকে মৃত ঘোষণা করেন।
সরাইল থানার ওসি মোরশেদুল আলম চৌধুরী জানান, রাতে বাড়ি ফেরার পথে সন্ত্রাসীদের হামলায় এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ঢাকা/মনিরুজ্জামান/মাসুদ