রাজধানীর গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের কেন্দ্রীয় দুই নেতাকে সংগঠন থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে।

শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের সেল সম্পাদক (দপ্তর) মাহফুজুর রহমানের স্বাক্ষরিত দুইটি পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আরো পড়ুন: গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, আটক ৫

আরো পড়ুন:

রাইজিংবিডিতে সকালে সংবাদ প্রকাশ, দুপুরে ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

বাকৃবিতে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ১৫ ছাত্রী বহিষ্কার

বহিষ্কৃত নেতারা হলেন- বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক জানে আলম অপু ও সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ।

দুইটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, কতিপয় ব্যক্তি সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গেলে সেখানে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ও কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক জানে আলম অপুর সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ পায়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, গঠনতন্ত্রের ধারা ৩.

১ অনুযায়ী, সংগঠনের ভাবমূর্তি ও শৃঙ্খলার পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং চাঁদাবাজির সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্টতার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ প্রাপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সংসদের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্য সচিব জাহিদ আহসানের নির্দেশনায় তাদের বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের সব পর্যায়ের দায়িত্ব ও সদস্যপদ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হলো। একইসাথে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ অনুরোধ জানাচ্ছে।

ঢাকা/রায়হান/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।

মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ