ফরিদপুরের শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান এ. কে. আজাদ। তাঁর নির্দেশনায় ১০ দিনবাপী কম্বল বিতরণের এই আয়োজনের অষ্টম  দিন শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফরিদপুর সদরের আলিয়াবাদ ইউনিয়নের বায়তুল আমান এলাকা কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল পেয়ে খুশি হয়েছেন তারা।

এক হাজার দুস্থ মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হয় শীতবস্ত্র। স্থানীয়  আদর্শ একাডেমী মাঠে বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে ফরিদপুর সদরের বারোটি ইউনিয়ন ও ফরিদপুর পৌর এলাকার ২৭টি ওয়ার্ডে ২০ হাজার কম্বল পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এ কাজে সহায়তা করছে ফরিদপুরের পাঁচটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) ও সমকাল সুহৃদ সমাবেশ। বাস্তবায়নকারী এনজিওগুলো হচ্ছে- এফডিএ, বিএফএফ, একেকে, এসডিসি ও পিডাবলুও।

ব্যাংকটির ফরিদপুর শাখার ম্যানেজার কেএম আনিসুর রহমানের তত্বাবধানে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো.

মোতালেব হোসেন, সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, এফডিএ’র নির্বাহী পরিচালক আবু সাহের আলম, এসডিসি’র নির্বাহী পরিচালক কাজী আশরাফুল হাসান, পিডাবলুও’র নির্বাহী পরিচালক হাফিজুর রহমান, একেকে’র নির্বাহী পরিচালক আব্দুল জলিল, উপ-পরিচালক বি এম আলাউদ্দীন প্রমুখ।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: শ তবস ত র শ তবস ত র ব তরণ এ ক আজ দ ব তরণ

এছাড়াও পড়ুন:

জায়েদ ভাই মেয়েদের ফেভারিট: নুসরাত ফারিয়া

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া মানেই গ্ল্যামার, মেধা আর মজার মিশ্রণ। দুই বাংলায় সমানতালে কাজের পাশাপাশি গানেও বাজিমাত করেছেন। এবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ভিন্ন কারণে। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের টক শোতে অতিথি হয়েছেন এই অভিনেত্রী। 

সম্প্রতি কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানা সম্মেলনে অংশ নেন ফারিয়া। গালা নাইটে নিজের ঝলমলে পারফরম্যান্সে মাতিয়ে তোলেন সবাইকে। সেই সফরের মজার অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের গোপন তথ্য ফাঁস করেন এই অভিনেত্রী।  

আরো পড়ুন:

গ্রেপ্তারের পর প্রথম মুখ খুললেন নুসরাত ফারিয়া

বিয়ে ভাঙার পর হতাশা কাটাতে ওষুধ খেতেন নুসরাত ফারিয়া

ফারিয়া বলেন, “জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন! এত ওয়ার্কআউট করছেন যে, এখন বাংলাদেশের অর্ধেক মেয়েরই ফেভারিট উনি!” 

জায়েদ খানের প্রশংসা করে ফারিয়া বলেন, “আগে তো ছিলেনই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছেন। ওনার সাথে কাজ করা মানে সারাক্ষণ হাসিখুশি থাকা। কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললেই ভালো হয়ে যায়।” 

কানাডা সফরের আরেক টুকরো গল্পও জানান ফারিয়া। তার ভাষায়, “একদিন উনি বললেন, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে শুটটা করে ফেলি।’ আমি ভাবলাম মজা করছেন, কিন্তু উনি সত্যিই শুট শুরু করলেন। ওই ফান পার্টগুলো কিন্তু আপনাদের দেখানো হয়নি, এডিটেই কেটে দিয়েছে!”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ