যশোর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
Published: 5th, February 2025 GMT
যশোর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরনো কমিটি ভেঙে আহ্বায়ক এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। নয় সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন এম তমাল আহম্মেদ ও সদস্য সচিব আনসারুল হক রানা।
কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদ মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন এ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় যুবদলের দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফুল কবির সুমন, যুগ্ম আহ্বায়ক কবির হোসেন বাবু, আমিনুর রহমান মধু, নাজমুল হোসেন বাবুল, আরিফুল ইসলাম আরিফ, রাজিদুর রহমান সাগর ও মোহাম্মদ ইমদাদুল হক।
আগামী ৩০ দিনের মধ্যে জেলা যুবদলের ৫২ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে কেন্দ্রীয় দপ্তরে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২০১৮ সালে সর্বশেষ জেলা যুবদলের কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির সভাপতি হন এম তমাল আহম্মেদ ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন আনসারুল হক রানা।
ঢাকা/রিটন/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য বদল র কম ট র সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
জায়গা হস্তান্তর না করার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভবন নির্মাণের জন্য নীলফামারী সরকারি কলেজের জায়গা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর না করার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন কলেজটির শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুরে কলেজ চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে তাঁরা কলেজের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়ার কাছে দাবির পক্ষে একটি স্মারকলিপি দেন।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, নীলফামারী সরকারি কলেজের ৩৩ শতাংশ জায়গা আছে। ওই জায়গায় কলেজের ছাত্রাবাস নির্মাণ করার জন্য দাবি জানিয়ে আসছিলেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা; কিন্তু এরই মধ্যে তাঁরা জানতে পেরেছেন, জায়গাটি নীলফামারী শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরকে ভবন নির্মাণের জন্য দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। যদি শিক্ষার্থীদের দাবি উপেক্ষা করে কলেজের নিজস্ব জায়গা কারও কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
কলেজ চত্বরে সমাবেশে বক্তৃতা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নীলফামারী জেলা শাখার আহ্বায়ক সৈয়দ মেহেদী হাসান আশিক, ওয়ারিয়র্স অব জুলাই নীলফামারী জেলা শাখার সদস্যসচিব মোস্তফা মুহাম্মদ শ্রেষ্ঠ, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নীলফামারী সরকারি কলেজ শাখার সদস্যসচিব মো. পায়েলুজ্জামান, যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহমেদ, মো. রাইসুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্রশিবির নীলফামারী সরকারি কলেজ শাখার সভাপতি মো. হাসান আলী প্রমুখ।
মো. পায়েলুজ্জামান বলেন, কলেজের ওই জায়গা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করা হলে শুধু ছাত্রাবাসই নয়, অবকাঠামোগত নানা সংকটে পড়তে হবে কলেজকে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন শিক্ষার্থীরাই।
এ বিষয়ে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর নীলফামারীর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাজেরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘সরকারি স্কুল-কলেজ ও আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন। আমাদের ভবন নির্মাণের জন্য বরাদ্দ আছে; কিন্তু জমি অধিগ্রহণের বরাদ্দ নেই। নীলফামারী সরকারি কলেজের ৩৩ শতাংশ পতিত জমি আছে। আমরা সেখানে ভবন করার ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছি। এটার অনুমোদন দেবেন শিক্ষাসচিব। অনুমোদন না পেলে জোর করে ভবন করার কোনো সুযোগ নেই।’
জানতে চাইলে নীলফামারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের কলেজের জায়গার অপ্রতুলতা রয়েছে। এখানে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ভবন না করার ব্যাপারে কলেজ পরিষদের তরফ থেকে বিষয়টি জেলা প্রশাসক ছাড়াও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে।’