সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এক যুগ্ম পুলিশ কমিশনার, এক অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) ও সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পদমর্যাদার ১১ জনসহ মোট ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো.

সাজ্জাত আলীর সই করা পৃথক তিনটি আদেশে এ বদলি করা হয়।

বদলি হওয়া কর্মকর্তারা হলেন- যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হককে ট্র্যাফিক অ্যাডমিন, প্লানিং অ্যান্ড রিসার্চে, গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের এডিসি মো. সোনাহর আলীকে ওয়ারী বিভাগে বদলি করা হয়েছে।

বদলি হওয়া এসি হলেন- পল্লবী জোনের পহন চাকমাকে গোয়েন্দা রমনা বিভাগে, মোহাম্মদপুর জোনের মো. তারেক সেকান্দারকে গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগে, ডেমরা জোনের এম এম সবুজ রানাকে গোয়েন্দা ওয়ারী বিভাগে, শ্যামপুর জোনের আসিফ মাহমুদ গালিবকে গোয়েন্দা সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের দক্ষিণে, মিরপুর জোনের মাহ্মুদুল হোসাইনকে গোয়েন্দা তেজগাঁও বিভাগে, গোয়েন্দা রমনা বিভাগের মো. সাজ্জাদুর রহমানকে ডিএমপি সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়াও মো. মিজানুর রহমানকে মিরপুর জোনে, মো. সরাফত উল্লাহকে শ্যামপুর জোনে, মো. জাহিদ হোসেনকে পল্লবী জোনে, মো. নাসিম উদ্দিনকে ডেমরা জোনে এবং এ কে এম মেহেদী হাসানকে মোহাম্মদপুর জোনে বদলি করা হয়েছে।

বিএইচ

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ড এমপ

এছাড়াও পড়ুন:

পটুয়াখালীতে সালিস বৈঠকে অংশ নিলে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বিএনপি

পটুয়াখালীতে স্থানীয় পর্যায়ে সালিস বৈঠকে অংশ নিলে দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে ওই বিজ্ঞপ্তির কপি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

সম্প্রতি জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে বিএনপির কিছু নেতা-কর্মী সালিস বৈঠকে অংশ নিয়ে আর্থিক লেনদেনে জড়িয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা এ বিষয়ে ফেসবুকে নানা মন্তব্য তুলে ধরে ক্ষোভ জানিয়েছেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার দলীয় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে জেলা বিএনপি এই বিজ্ঞপ্তি দেয়।

এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান টোটন প্রথম আলোকে বলেন, ‘সামনে জাতীয় নির্বাচন। সংকটময় মুহূর্ত আসছে, তাই দলীয় নেতা-কর্মীরা যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনায় না জড়ান, তাই তাঁদের সতর্ক করা হয়েছে।’

ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএনপি জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের সংগ্রামী সংগঠন। এই দলের প্রত্যেক কর্মী জনগণের আস্থার প্রতীক এবং আন্দোলন-সংগ্রামের অগ্রণী সৈনিক। তাই দলের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখা ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে জেলা বিএনপি ও তার সহযোগী সংগঠনের জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের কোনো নেতা-কর্মী স্থানীয় পর্যায়ে কোনো প্রকার সালিস, দাঙ্গা-ফ্যাসাদ বা পক্ষপাতদুষ্ট এবং মধ্যস্থতাকারী কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না।

একই সঙ্গে ওই বিজ্ঞপ্তিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কর্মসূচি এবং জনগণের পাশে থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া নেতা-কর্মীদের সদা হাস্যোজ্জ্বল, ভদ্র ও অমায়িক আচরণমুখী হতে বলা হয়েছে। এ নির্দেশনা অমান্য করলে তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ