আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্ল্যান (এফটিপি) অনুযায়ী মার্চে বাংলাদেশ সফর করবে জিম্বাবুয়ে। পূর্বনির্ধারিত এই সফরে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল। কিন্তু তার পরিবর্তে টেস্ট সিরিজের বিষয়ে সম্মত হয়েছে দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ড।

সাদাপোশাক দুই ম্যাচের টেস্টের বিষয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একটি সূত্র রাইজিংবিডকে নিশ্চিত করেছে। টেস্ট দুটি হবে সিলেট ও চট্টগ্রামে। ঢাকায় মিরপুরে কোনো ম্যাচ রাখা হয়নি।

দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ড সূচি নির্ধারণে কাজ করে যাচ্ছে। খসড়া তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত সূচি চূড়াণ্ত হয়নি। দ্রুতই আনুষ্ঠানিকভাবে সূচি প্রকাশ হতে পারে।

আরো পড়ুন:

বিশ্বকাপে তাসকিনের সম্ভাবনা ফিফটি-ফিফটি, অপেক্ষা করবে বিসিবি

ভালো উইকেটে পাল্টে যাবে বাংলাদেশের ‘ব্যাটিং’

সবশেষ জিম্বাবুয়ে বাংলাদেশে টেস্ট খেলেছিল ২০২০ সালে। মিরপুর শের-ই-বাংলায় সেবার ইনিংস ও ১০৬ রানের ব ড় ব্যধানে জিতেছিল  বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ এখন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতি নিচ্ছে। ১৩ ফেব্রুয়ারী রাতে দুবাই উড়াল দেয়ার কথা রয়েছে। ২০ ফেব্রুয়ারী ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।

ঢাকা/রিয়াদ/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনায় বিএনপি কার্যালয়ে গুলি ও বোমা হামলা, নিহত ১

খুলনা নগরের আড়ংঘাটায় কুয়েট আইটি গেট–সংলগ্ন বিএনপির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তরা গুলি ও বোমা হামলা চালিয়েছে। এতে ইমদাদুল হক (৫৫) নামের এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সোয়া নয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মামুন শেখসহ আরও তিনজন। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, রাতে মামুন শেখ স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে ওই কার্যালয়ে বসে ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা অফিস লক্ষ্য করে পরপর দুটি বোমা ও চারটি গুলি ছোড়ে। এরপর তারা পালিয়ে যায়। প্রথম গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে পাশে থাকা শিক্ষক ইমদাদুল হকের শরীরে লাগে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে আবার গুলি চালালে মামুন শেখসহ অন্য দুজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে দলীয় নেতা-কর্মী ও স্বজনেরা তাঁদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।

নিহত ইমদাদুল বছিতলা নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এলাকাবাসীর ভাষ্য, তিনি একটি মাহফিলের অনুদান সংগ্রহের জন্য ওই কার্যালয়ে গিয়েছিলেন।

আড়ংঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল বাসার বলেন, মামুন শেখ প্রায়ই স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে কার্যালয়ে বসে আড্ডা দেন। গতকাল রাতেও তিনি আড্ডা দিচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে লক্ষ্য করেই হামলা চালানো হয়েছিল। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ