ঢাকার পল্লবীতে দুজন গুলিবিদ্ধ
Published: 15th, February 2025 GMT
ঢাকার পল্লবী এলাকায় দুর্বৃত্তের গুলিতে দুজন বিদ্ধ হয়েছেন। তাঁরা হলেন জসিম উদ্দিন ও তাঁর ছোট বোন শাহিনূর বেগম। আহত অবস্থায় দুজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, পূর্বশত্রুতার জের ধরে পল্লবী এলাকার একটি অপরাধী চক্র গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার পর জসিম উদ্দিন ও শাহিনূর বেগমকে গুলি করেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিদের স্বজনের দাবি, পল্লবী এলাকায় সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী দলের একজনকে গ্রেপ্তারে সহযোগিতা করেছিলেন জসিম। এর জেরে অপরাধীরা তাঁকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা চালিয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘বিএনপির কথা শুনবে, না হয় ইউএনওগিরি-ওসিগিরি ছেড়ে চলে যেতে হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ হলে প্রশাসন বাধ্য হবে বিএনপির কথা শুনতে। হয় বিএনপির কথা শুনবে, না হয় এখান থেকে ইএনওগিরি-ওসিগিরি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যেতে হবে। তাদের আর সুযোগ দেওয়া যাবে না, অনেক সুযোগ দিয়েছি। এখন আর সুযোগ দেওয়ার সময় নেই। এখন আমাদের দাবি আমাদের আদায় করে নিতে হবে।’
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও পটিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইদ্রিচ মিয়ার এমন বক্তব্যের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, ইদ্রিচ মিয়ার পেছনে ঈদ পুনর্মিলনীর ব্যানার টাঙানো। সাতকানিয়া সাংগঠনিক ইউনিট বিএনপি লেখা রয়েছে ব্যানারে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার বিকেলে সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপির সব সাংগঠনিক ইউনিটের যৌথ উদ্যোগে স্থানীয় একটি কমিউনিটি হলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইদ্রিচ মিয়া।
জানতে চাইলে ইদ্রিচ মিয়া বলেন, ইউএনও-ওসিকে নিয়ে এ ধরনের কোনো বক্তব্য তিনি কোথাও দেননি। তাঁকে হেয় করার উদ্দেশ্যে ভিডিওটি বানানো হয়েছে।
গত ২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে আহ্বায়ক করা হয় মো. ইদ্রিস মিয়াকে। পরে গত ৬ মে ৫৪ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এর আগে ইদ্রিস মিয়া চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সহসভাপতি ছিলেন।