দেশে তারুণ্যের শক্তিকে উজ্জীবিত করে নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আয়োজিত ৫০ দিনব্যাপী তারুণ্যের উৎসব শেষ হচ্ছে ১৯ ফেব্রুয়ারি, বুধবার। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর শুরু হওয়া এই উৎসবে প্রায় ৭১ লাখ তরুণ-তরুণী প্রায় ১৪ হাজার ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেছে। 

উৎসবের প্রতিপাদ্য ছিল ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই।’ এই প্রতিপাদ্য ঘিরে দেশব্যাপী ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে উদ্‌যাপিত হয়েছে এই উৎসব। এর মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে ঐক্যের প্রকাশ ঘটানো, সহযোগিতার নীতি প্রচার করা হয়েছে। উদ্যোক্তা কর্মী হিসেবে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে যাতে তারা দেশের সম্পদ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে সে বিষয়ে তাদের উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। 

ছোট ছোট সৃষ্টিশীল উদ্যোগের মাধ্যমে সারাদেশে গ্রাম থেকে শহর, প্রান্তিক ও অনগ্রসর হতে অগ্রসর সব এলাকায় সব শ্রেণি-পেশার তরুণ-যুবদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে উদ্‌যাপিত হয়েছে তারুণ্যের উৎসব। এর মাধ্যমে গ্রাম, শহর, সুবিধাপ্রাপ্ত-সুবিধাবঞ্চিত সকল শ্রেণির তরুণ-যুবদের মাঝে সামাজিক, অর্থনৈতিক, পরিবেশগত মূল্যবোধ প্রচার করা হয়েছে। 

তরুণদের মধ্যে যে সুপ্ত প্রতিভা ও অজানা সম্ভাবনা আছে সে সম্পর্কে সচেতন করার বিভিন্ন রকম কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এসব কার্যক্রম তরুণদের উজ্জীবিত করতে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে।

স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন উপজেলা, জেলা ও বিভাগে প্রতিদিন তারুণ্যের উৎসবের শত শত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে কমপক্ষে ২৭ লাখ ৪২ হাজার ১৭১ জন নারী, ৪৪ লাখ ২৪ হাজার ৩০২ জন পুরুষসহ মোট ৭১ লাখ ৬৬ হাজার ৪৭৩ জন তরুণ-যুবক প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। মোট ১৩ হাজার ৭১১টি ইভেন্টের মধ্যে শুধু নারীদের ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ইভেন্ট ছিল দুই হাজার ৯৩১টি।

ক্রীড়া পরিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে জেলা ক্রীড়া অফিস দেশব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায় হতে শুরু করে, উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় পর্যায়ে আয়োজন করে অনূর্ধ-১৭ ফুটবল টুর্নামেন্ট।  এসব আয়োজনের মধ্যে ছিল মেয়েদের ৮৫৫টি ম্যাচ যাতে কমপক্ষে ২৫ হাজার ৬০০ মেয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। 

এই উৎসবের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন আয়োজন করে চা শ্রমিক ও খাসিয়া জনগোষ্ঠীদের অংশগ্রহণে সিলেটে দিনব্যাপী ফুটবল প্রতিযোগিতা, কক্সবাজারে বিচ ফুটবল, ৬৪ জেলায় অ-১৫ ফুটবল টুর্নামেন্ট, অ্যামপিউটি ফুটবল ফেস্টিভাল, তিন পার্বত্য জেলায় সুবিধাবঞ্চিত নারী ফুটবলারদের ফুটবলের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে ৪দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ, সিরাজগঞ্জের চরাঞ্চলে ফুটবল ফেস্টিভাল, ঢাকায় বিভিন্ন দূতাবাসের ইয়াং ডিপ্লোমেটদের নিয়ে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ ইত্যাদি।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ, ৩টি ভেন্যুতে বিপিএল মিউজিক ফেস্ট, ৩৫০টি স্কুলের অংশগ্রহণে জাতীয় স্কুল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আয়োজন, ৫৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ইত্যাদি।

বাংলাদেশ আরচারি ফেডারেশনের আয়োজনে ৬টি জেলায় এবং জাতীয় পর্যায়ে ঢাকার পল্টন ময়দানে ওপেন আরচারি প্রতিযোগিতা, বাংলাদেশ তায়কোয়ান্দো ফেডারেশনের আয়োজনে ৪০০ জন পুরুষ-মহিলা অংশগ্রহণে ঢাকায় তায়কোয়ান্দো প্রতিযোগিতা এবং ঢাকা ও কক্সবাজারে তায়কোয়ান্দো ডিসপ্লে, শিশু-কিশোর তায়কোয়ান্দো প্রতিযোগিতা, বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের আয়োজনে সারাদেশে ইউনিয়ন পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায়ে নকআউট ভিত্তিতে যুব কাবাডি (অ-১৮ বালক ও বালিকা) প্রতিযোগিতা এই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ছিল। দেশে সক্রিয় ৫৬টি ক্রীড়া ফেডারেশনও অ্যাসোসিয়েশনের সবাই এই উৎসবকে ঘিরে বিভিন্ন আয়োজন করে।

এ ছাড়াও দেশব্যাপী উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে দেশীয় ও গ্রামীণ খেলা যেমন কাবাডি, দাড়িয়াবান্ধা, বউচি, গোল্লাছুট, ঘুড়ি উড়ানো উৎসব, রোলার স্কেটিং, সাইক্লিং, সিক্সারস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট, মিনি ম্যারাথন, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, লোক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন, কারুপণ্য মেলা ও পিঠা উৎসব, নজরুল সংগীত সন্ধ্যা, জুলাই-৩৬ বিষয়ক গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, শহিদদের গল্প বলা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতা, কুইজ প্রতিযোগিতা, বইপড়া, আবৃত্তি, বানান প্রতিযোগিতা, উপস্থিত বক্তৃতা, আলোচনা অনুষ্ঠান, বিজ্ঞান কুইজ, প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, দেয়াল পত্রিকা প্রকাশ, ডিজিটাল লিটারেসি ক্যাম্পেইন, শীত বস্ত্র বিতরণ, বৃক্ষ রোপণ, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, জিরো ওয়েস্ট ব্রিগেড গঠন, ব্রেস্ট ক্যান্সার ও জরায়ু মুখ ক্যান্সার বিষয়ক সচেতনতা ও কর্মশালা, যুব উদ্যোক্তা সমাবেশ, ফ্রি প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্প ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে এই উৎসবের অংশ হিসেবে।  

তারুণ্যের উৎসবকে অংশগ্রহণমূলক ও প্রাণবন্ত করে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীদের এই উৎসবে সম্পৃক্ত করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে এই তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে যুব উদ্যোক্তা মেলার আয়োজন, যুব সমাবেশ অনুষ্ঠান, উদ্যোক্তা উন্নয়ন বিষয়ক বিতর্ক, কেইস কম্পিটিশন, আন্তর্জাতিক পুষ্টি অলিম্পিয়াড, আলোচনা অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসব, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও তারুণ্যের কনসার্ট অনুষ্ঠিত হয়। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ও একই রকম  কর্মসূচি হাতে নেয়।

পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয় উৎসব চলাকালে বিভিন্ন ভেন্যুতে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধিতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করে।   

সমাজের সবার অংশগ্রহণে সকল সরকারি ও বেসরকারি অংশীজনদের সমন্বিত উদ্যোগে এই উৎসবটি উদ্‌যাপন করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থা, ক্রীড়া সংস্থা এবং স্থানীয় পর্যায়ে বিভাগীয় প্রশাসন, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের যৌথ অংশগ্রহণে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ নতুন দিনের বার্তা প্রচারে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।

তারুণ্যের উৎসবের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ১ ডিসেম্বর ২০২৪ মিডিয়া লঞ্চিং ও লোগো উন্মোচনের মাধ্যমে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তারুণ্যের উৎসবের উদ্বোধন করেন। পরবর্তীতে সারাদেশে একযোগে তারুণ্যের উৎসবের কাউন্টডাউন শুরু হয় যা ২৯ ডিসেম্বর মধ্যরাতে শেষ হয়। তারুণ্যের উৎসবকে সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে ২৫টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ, ২৩টি বিভিন্ন পর্যায়ের দপ্তর ও সংস্থা, একযোগে কাজ করে। প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের ৮০টি মিশনেও তারুণ্যের উৎসব ব্যাপকভাবে উদ্‌যাপিত হয়েছে।

 

হাসান//

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ত র ণ য র উৎসব র অন ষ ঠ ন পর ব শ সব র অ পর য য উপজ ল ফ টবল সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

নিজের সিনেমা দেখারও টিকিট পাননি জয়া আহসান

ঢাকার ছবি নিয়ে অভিনেত্রী জয়া আহসানের এমন দৌড়ঝাপ বহুদিন দেখা যায়নি। কেবল কলকাতার ছবি নিয়ে তাঁর সাফল্য ও দৌড়ঝাপ বিগত কয়েক বছর দেখেছেন দর্শক। এবার চিত্র বদলেছে। ঈদুল আজহায় দেশের সিনেমা হলে একসঙ্গে দুটি সিনেমা নিয়ে হাজির হয়েছেন গুণী এই অভিনেত্রী। একটি রায়হান রাফীর ‘তাণ্ডব, অন্যটি তানিম নূরের ‘উৎসব। ঈদের সকাল থেকে শুরু করে আজও, দর্শকদের সঙ্গে সিনেমা হলে ছুটে চলেছেন জয়া। ছবির সঙ্গে দর্শকের হৃদয়ের সংযোগটা যেন নিজ চোখেই দেখছেন তিনি। 

ঈদুল আজহার সপ্তাহখানেক আগে থেকেই তাণ্ডবের প্রচারণায় দেখা গেছে জয়াকে। সিনেমা মুক্তির পর সে প্রচারণা বাড়িয়েছেন বহুগুণ। ‘তাণ্ডব-এর প্রচারে গিয়ে জয়া বলেন, ঈদে যখন কোনো সিনেমা মুক্তি পায়, তখন ঈদের আবহটাই যেন সেই সিনেমাকে ঘিরে তৈরি হয়। ঈদের সকাল থেকেই সবাই খবর নেয়, সিনেমাটি কেমন চলছে। জানলাম, তাণ্ডব দেখতে সকাল থেকেই হলে দর্শকের ভিড় লেগে আছে। সিনেমাটি নিয়ে মানুষ রীতিমতো উন্মাদ হয়ে উঠেছে। এটাই তো আমাদের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির জন্য সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।”

তাণ্ডব সিনেমার মাধ্যমে দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় পর শাকিব খানের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন জয়া। অ্যাকশন ঘরানার এই সিনেমাটিতে  তিনি অভিনয় করেছেন এক সাংবাদিকের চরিত্রে। ছবিতে আরও রয়েছেন আফজাল হোসেন, শহীদুজ্জামান সেলিম, রোজী সিদ্দিকী, এজাজুল ইসলাম, সুমন আনোয়ার ও মুকিত জাকারিয়ার মতো দক্ষ অভিনয়শিল্পীরা।

দর্শকের সঙ্গে একত্রে বসে সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা নিয়ে জয়া বলেন, ‘আমি নিজেই দর্শকের সঙ্গে সিনেমাটি উপভোগ করছি। একজন দর্শক হিসেবে বলতে পারি, পুরো টাকাটা উসুল! সিনেমা হলে যখন চারদিক থেকে শিস ও হাততালির শব্দ উঠছিল, তখনই বুঝে গেছি, তাণ্ডব মানুষের মনে জায়গা করে নিচ্ছে।”

তিনি আরও যোগ করেন, তাণ্ডব-এর মূল শক্তি তার গল্প। আমাদের টিম ছিল অসাধারণ। পর্দার সামনেও যেমন, তেমনি পেছনেও সবাই একদম হৃদয় দিয়ে কাজ করেছে। আমরা নিজেরাও ভীষণ আনন্দ নিয়ে ছবিটি করেছি। এরই মধ্যে দর্শকদের যে সাড়া পাচ্ছি, তাতে মন ভরে গেছে।”

অন্যদিকে, ‘উৎসব’সিনেমার প্রচারেও পিছিয়ে নেই জয়া আহসান।  এ ছবিটিও দর্শকের সঙ্গে দেখার জন্য গেছেন তিনি। তাদের সঙ্গে বিনিময় করেছেন কুশল, শুনেছেন ভালো লাগা-মন্দলাগা। 
জয়া বলেন,  উৎসব দেখার পর দর্শকেরা নিজেরাই বলছেন– এই সিনেমাটি অনেক দিন মানুষের মনে থাকবে। ছবিটিতে যে শিল্পীরা কাজ করেছেন, তাদের সবাইকে একসঙ্গে পাওয়া ছিল সবচেয়ে কঠিন কাজ। আমি নিজে দেশের বাইরে ও দেশের ভেতরে ছুটে চলা একজন শিল্পী; চঞ্চল ব্যস্ত একজন মানুষ, আর অপি তো যে কোনো কাজ করেন না-যতক্ষণ না সেটা তাঁর পছন্দ হয়। এতগুলো ভিন্নধর্মী শিল্পীকে এক ফ্রেমে আনা গেছে কেবল পরিচালকের মুনশিয়ানায়। আমার বিশ্বাস, সিনেমাটির যাত্রা আরও দীর্ঘ হবে।’

জয়ার দুই ছবি দেখতেই দর্শকরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। টিকিট পাচ্ছেন না বলেও জানিয়েছেন। প্রসঙ্গটি সামনে এনে জয়া বলেন, আমি নিজেই সিনেমা দেখতে গিয়ে টিকিট পাইনি। সেটা মনে হলে লজ্জাও লাগে। আশা করি, নির্মাতারা দর্শকদের জন্য টিকিট পাওয়ার সুযোগ আরও সহজ করে তুলবেন।’

ঈদের দুই ভিন্ন স্বাদের ছবি ‘তাণ্ডব’ ও ‘উৎসব’দুটোতেই জয়াকে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে, ভিন্ন ভিন্ন আবহে। অথচ, প্রতিটি চরিত্রেই যেন তাঁর এক নিজস্ব ছাপ, এক অনবদ্য সত্তা। সিনেমা হলে ঢুকলেই দেখা যাচ্ছে, তাণ্ডবের ভরপুর দর্শকদের উপস্থিতি। আর ধীরে ধীরে জমে উঠছে উৎসব সিনেমাটিও।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নাচ-গান-আবৃত্তিতে চারুকলায় বর্ষাবরণ
  • মেঘ-রোদের লুকোচুরির সকালে নাচে-গানে বর্ষাবরণ 
  • মেঘ-রোদের লুকোচুরি সকালে নাচে-গানে বর্ষাবরণ 
  • আষাঢ়ের প্রথম দিন আজ
  • কলিজা ঠান্ডা করে দেওয়া ছবি ‘উৎসব’
  • তুলশীগঙ্গার তীরে সন্ন্যাসতলীর শতবর্ষী ঘুড়ির মেলা
  • হু হু করে বাড়ছে অপরিকল্পিত ভবন, মিলছে না ময়লা ফেলার জায়গা
  • ভালোবাসার ফ্রেমে মেহজাবীন-রাজীব, পেছনে আইফেল টাওয়ার
  • নিজের সিনেমা দেখারও টিকিট পাননি জয়া আহসান
  • ‘উৎসব’ নিয়ে আগ্রহ দর্শকের, শো বাড়ল দ্বিতীয় সপ্তাহে