‘তোমায় নিয়ে লিখি কবিতা, লিখে যাই কত গান, আমার হয়ে থেকো পাশে, ভুলে সব অভিমান’- এমন কথামালায় একটি রোমান্টিক গানে কণ্ঠ দিয়েছেন ক্লোজআপ ওয়ান তারকা সঙ্গীতশিল্পী মেজবাহ বাপ্পী ও প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস। সম্প্রতি বাংলাদেশ বেতার ঢাকা কেন্দ্রে গানটি রেকর্ড করা হয়েছে।

মো. তাজুল ইসলাম সোহাগের (সোহাগ রেজা) লেখা গানটির সুর-সংগীতের পরিচালনা করেছেন আলমগীর হায়াত রুমন।

নতুন গান প্রসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস বলেন, ‘বহুদিন পরে চমৎকার কথামালা ও সুরে গান করতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে। অন্যরকম অনুভূতি গানটি করেছি। মিক্সড মাস্টারিংয়ের পর গানটি শ্রোতাদের মনে স্থান করে নেবে।’

মেজবাহ বাপ্পীর কথায়, ‘আমি সর্বদা একটু ভিন্ন ধরনের মৌলিক গান গাইতে পছন্দ করি, যেটি মানুষের হৃদয়কে যাদুর মতো আকৃষ্ট করবে। তেমনই একটি গান।’

সোহাগ রেজা বলেন, ‘শ্রোতাদের আন্তরিক অনুপ্রেরণা ও সমর্থন পেলে পছন্দসই অসংখ্য গান লেখার কাজ চালিয়ে যাওয়ার আগ্রহ বহুগুণ বেড়ে যায়। আমার লেখা গান শ্রোতাদের মনে যদি ভালোলাগার স্থান করে নিতে পারে তবেই শ্রম সার্থক হবে। আশাকরি নতুন গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ