ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজসম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) মধ্যে দ্বিপক্ষীয় করপোরেট স্বাস্থ্য চুক্তি হয়েছে। এখন থেকে পেট্রোবাংলার কর্মী ও তাঁদের পরিবারের এই হাসপাতালে বিশেষ ছাড়ে স্বাস্থ্যসেবা পাবেন।

গতকাল বৃহস্পতিবার এই চুক্তিতে যৌথভাবে স্বাক্ষর করেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশীষ কুমার চক্রবর্তী ও পেট্রোবাংলার সচিব রুচিরা ইসলাম।

এই চুক্তির আওতায় পেট্রোবাংলার সব কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এক্সিকিউটিভ হেলথ চেক-আপ, কার্ডিয়াক হেলথ চেক-আপ ও অন্যান্য স্বাস্থ্য পরীক্ষায় বিশেষ ছাড় পাবেন। পাশাপাশি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা পাবেন।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) এ কে এম সাহেদ হোসেন ও হেড অব করপোরেট নিতা চক্রবর্তী, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ (করপোরেট বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) আমিনুল ইসলাম এবং পেট্রোবাংলার মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা কৌশল ও রিসোর্সেস মোবিলাইজেশন) বিশ্বজিৎ সাহা ও উপমহাব্যবস্থাপক (মেডিকেল) আম্বিয়া খাতুন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: করপ র ট

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ