মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আব্দুর রউফ বলেছেন, “রমজান মাসে মাছের ঘাটতি হবে এমনটা আমরা আশঙ্কা করি না। কেননা, প্রতিবছরই আমাদের রমজান মাসে মাছের সরবরাহ বেশি হয়। বাজারে বেশি চাহিদা থাকে মনে করে অনেক চাষি রয়েছেন, যারা রমজান মাসকে কেন্দ্র করেই পুকুরে মাছ ধরেন। ফলে রমজান মাসে মাছের সরবরাহ কম হওয়ার আশঙ্কা নেই।”
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার বৃ-পাথুরিয়া বাজারে মৎস্য কল্যাণ সমিতির ‘মৎস্য চাষি সম্মেলন’ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
ড.
আরো পড়ুন:
পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে মধ্যরাতে
টেকনাফে ধরা পড়ল ১৯৪ কেজির বোল মাছ, আড়াই লাখে বিক্রি
এর আগে, গতকাল বিকেলে নাটোরসহ আশেপাশের জেলার মৎস্য চাষিরা সম্মেলন স্থলে আসেন। আগত মৎস্যচাষিরা এই অঞ্চলে মাছ চাষ করতে গিয়ে তাদের নানামুখী সমস্যার কথা মৎস্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও নাটোরের স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে তুলে ধরেন।
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- রাজশাহী বিভাগীয় মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াহিদ মণ্ডল, নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আমজাদ হোসাইন, গুরুদাসপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুল ইসলাম, নাটোর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, মৎস্য কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো.আব্দুস সালাম মিয়া।
ঢাকা/আরিফুল/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর রমজ ন ম স
এছাড়াও পড়ুন:
পায়রা বন্দরসহ দুই প্রকল্পের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
পায়রা বন্দরের জন্য সংশ্লিষ্ট পরিসেবাসহ দুটি শিপ টু শোর ক্রেন সরবরাহ এবং নারায়ণগঞ্জের খানপুরে অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার এবং বাল্ক টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পে কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। প্রস্তাব দুটিতে ব্যয় হবে ৪৫০ কোটি ১১ লাখ ১০ হাজার ২৫৪ টাকা।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রি পরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় কমিটির সদস্য ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভা সূত্রে জানা যায়, পায়রা সমুদ্র বন্দরের প্রথম টার্মিনাল এবং আনুষঙ্গিক সুবিধাদি নির্মাণ (২য় সংশোধিত)’ প্রকল্পের আওতায় সংশ্লিষ্ট পরিসেবাসহ দুটি শিপ টু শোর ক্রেন সরবরাহ এবং স্থাপন কাজের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে ৪টি প্রতিষ্ঠান দরপ্রস্তাব দাখিল করে। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে (১) এইচপি এবং (২) এনজে, চায়না প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এতে ব্যয় হবে ১৬২ কোটি ২ লাখ ১১ হাজার ৫৬৮ টাকা।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘নারায়ণগঞ্জের খানপুরে অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার এবং বাল্ক টার্মিনাল নির্মাণ (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্পের প্যাকেজ নম্বর দুইয়ের পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এ জন্য উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দাখিল করে। দরপত্রের সকল প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে (১) স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স এবং (২) এসএস রহমান ইন্টারন্যানাল লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এতে ব্যয় হবে ২৮৮ কোটি ৮ লাখ ৯৮ হাজার ৬৮৬ টাকা।
ঢাকা/হাসনাত//