দেশের সব মহাসড়কে অবস্থিত ভ্যাটযোগ্য হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোয় বাধ্যতামূলকভাবে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) অথবা সেলস ডেটা কন্ট্রোলার (এসডিসি) মেশিন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান দেশের এ ধরনের রেস্তোরাঁ ও হোটেলে বাধ্যতামূলকভাবে ইএফডি বা এসডিসি মেশিন স্থাপনের নির্দেশনা প্রদান করেন। এনবিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বর্তমানে রেস্তোরাঁয় খাবার বিলের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ হয়।

ইতিমধ্যে এনবিআরের ভ্যাট বাস্তবায়ন বিভাগ থেকে মাঠপর্যায়ের সব কমিশনারকে দেশের সব মহাসড়কে অবস্থিত হোটেল ও রেস্তোরাঁয় বাধ্যতামূলকভাবে ভ্যাটের মেশিন স্থাপনের পাশাপাশি প্রতিদিনের লেনদেন নিয়মিতভাবে মনিটর করে যথাযথ পরিমাণে ভ্যাট আদায়ের জরুরি নির্দেশ দেন।

এনবিআর বলছে, সারা দেশের সব মহাসড়কে অবস্থিত হোটেল ও রেস্তোরাঁয় ইলেকট্রনিক ভ্যাট চালান ইস্যু না করায় সরকারি কোষাগারে যথাযথভাবে ভ্যাট জমা হচ্ছে না, এমন অভিযোগ করছেন ভোক্তারা। মহাসড়কের রেস্তোরাঁগুলোতে ২৪ ঘণ্টা ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলে। অনেকে ভ্যাট আদায় করলেও সঠিকভাবে তা জমা দেন না।

এনবিআর আরও বলেছে, ভোক্তাদের মহাসড়কের সব রেস্তোরাঁয় কেনাকাটা করার সময় ইলেকট্রনিক চালান বা রসিদ গ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে। ভ্যাট চালান গ্রহণ না করলে ক্রেতারা যে ভ্যাট পরিশোধ করেন, তা সরকারি কোষাগারে জমা হবে না।

এদিকে প্রতি মাসে এনবিআর ইএফডি মেশিন জেনারেটেড ভ্যাটের রসিদগুলোর মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী শতাধিক ভ্যাটদাতাকে পুরস্কার দেয় ভ্যাট বিভাগ।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব ধ যত ম

এছাড়াও পড়ুন:

জায়েদ ভাই মেয়েদের ফেভারিট: নুসরাত ফারিয়া

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া মানেই গ্ল্যামার, মেধা আর মজার মিশ্রণ। দুই বাংলায় সমানতালে কাজের পাশাপাশি গানেও বাজিমাত করেছেন। এবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ভিন্ন কারণে। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের টক শোতে অতিথি হয়েছেন এই অভিনেত্রী। 

সম্প্রতি কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানা সম্মেলনে অংশ নেন ফারিয়া। গালা নাইটে নিজের ঝলমলে পারফরম্যান্সে মাতিয়ে তোলেন সবাইকে। সেই সফরের মজার অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের গোপন তথ্য ফাঁস করেন এই অভিনেত্রী।  

আরো পড়ুন:

গ্রেপ্তারের পর প্রথম মুখ খুললেন নুসরাত ফারিয়া

বিয়ে ভাঙার পর হতাশা কাটাতে ওষুধ খেতেন নুসরাত ফারিয়া

ফারিয়া বলেন, “জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন! এত ওয়ার্কআউট করছেন যে, এখন বাংলাদেশের অর্ধেক মেয়েরই ফেভারিট উনি!” 

জায়েদ খানের প্রশংসা করে ফারিয়া বলেন, “আগে তো ছিলেনই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছেন। ওনার সাথে কাজ করা মানে সারাক্ষণ হাসিখুশি থাকা। কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললেই ভালো হয়ে যায়।” 

কানাডা সফরের আরেক টুকরো গল্পও জানান ফারিয়া। তার ভাষায়, “একদিন উনি বললেন, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে শুটটা করে ফেলি।’ আমি ভাবলাম মজা করছেন, কিন্তু উনি সত্যিই শুট শুরু করলেন। ওই ফান পার্টগুলো কিন্তু আপনাদের দেখানো হয়নি, এডিটেই কেটে দিয়েছে!”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ