ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে উপকারী যেসব ফল
Published: 26th, April 2025 GMT
আজকাল অনেকেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভোগেন। এই ব্যথা খুব কষ্টদায়ক। ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা একবার শুরু হলে সহজে কমতে চায় না। এতে পায়ের গোঁড়ালি, হাঁটু, গাঁটেগাঁটে ব্যথা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা হলে রেডমিট, ডাল জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়। কারণ এসব খাবার খেলে ব্যথা দ্রুত বাড়ে। গরমের এই সময়ে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কয়েকটি ফল রাখতে পারেন। যেমন-
তরমুজ
গরমকালে বাজারে প্রচুর পরিমাণে তরমুজ পাওয়া যায়। এই ফল স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বার করে দিতে সাহায্য করে। প্রতিদিন তরমুজ খেলে শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে। এমনকি শরীর কখনোই ডিহাইড্রেট হবে না। আবার শরীরের পানির ঘাটতিও পূরণ হবে।
কমলালেবু
ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে নিয়মিত কমলালেবু খেতে পারেন। এতে থাকা ভিটামিন সি থাকে শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে পারে। তবে অত্যাধিক পরিমাণে এই ফল খাওয়া ঠিক নয়। প্রতিদিন একটি করে এই ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন। কমলালেবু না পেলে শরবতি লেবুও খেতে পারেন।
ডালিম
গরমকালে প্রতিদিন ডালিম খান। এই ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে । ডালিমে থাকা অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে । এটি শরীরকে ডিহাইড্রেট হওয়া প্রতিরোধ করে।
আনারস
আনারস খাওয়া খুবই উপকারী। গরমকালে প্রতিদিন আনারস খান। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ইউরিক অ্যাসিড প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। এর ফলে হাত পায়ের ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইউর ক অ য স ড পর ম ণ
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচনে জোরালো ভূমিকা পালন করবে আনসার: ডিজি
আসন্ন জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা জোরালো ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও চতুর্থ ধাপের আনসার কোম্পানি প্লাটুন সদস্যদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেছেন বাহিনীর মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আব্দুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।
তিনি বলেছেন, আনসার সদস্যরা ভোট কেন্দ্রগুলোর প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তারা ভোট কেন্দ্রের অভ্যন্তরে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রের নিরাপত্তা এবং ভোটাধিকার প্রয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করবেন।
ডিজি আরো বলেন, সাধারণত নির্বাচনে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে অস্ত্রধারী এবং অস্ত্রবিহীন নারী ও পুরুষ আনসার সদস্যদের সমন্বয়ে একটি দল মোতায়েন করা হয়। আনসার বাহিনী জনগণের নিরাপত্তা ও আস্থার প্রতীক হয়ে কাজ করবে এবং নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করা হবে।তিনি
জানান, আনসার বাহিনী প্রথমবারের মতো ডিজিটাল মনিটরিং সিস্টেম চালু করেছে, যেখানে প্রতিটি সদস্য সদর দপ্তরের সঙ্গে ডিজিটাল সিস্টেমে যুক্ত থাকবেন।
ঢাকা/এমআর/রফিক