কোচের কাছে সমর্থকদের কী চাওয়া থাকে? দল ম্যাচের পর ম্যাচ জিতবে, জিতবে শিরোপার পর শিরোপা। পেপ গার্দিওলা সিটি সমর্থকদের সেই চাওয়া ভালোভাবেই পূরণ করেছেন। টানা চারবার সিটিকে প্রিমিয়ার লিগ ট্রফি জিতিয়েছেন, চ্যাম্পিয়ন করেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগেও। এবার সেই গার্দিওলার কাছে নতুন দাবি জানিয়েছেন দলটির সমর্থকেরা। স্প্যানিশ কোচকে চিঠি লিখে তাঁরা দাবি করেছেন, স্প্যানিশ কোচ যেন ইতিহাদে টিকিটের দাম কমাতে মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলেন।

চিঠিটা লিখেছে ১৮৯৪, এমসিএফসি ফুড ব্যাংক সাপোর্ট, সলিড সিটিজেন্স ও ট্রেড ইউনিয়ন ব্লুজ নামের কয়েকটি সিটি সমর্থক গোষ্ঠী। পরশু সেমিফাইনালে নটিংহাম ফরেস্টকে হারিয়ে সিটি এফএ কাপের ফাইনালে ওঠার পর গার্দিওলাকে চিঠি লিখেছে তারা।

চিঠিতে গার্দিওলাকে সম্বোধন করে লেখা হয়েছে, ‘পেপ, আরেকবার আমাদের ওয়েম্বলির ফাইনালে নিয়ে যাওয়ায় অভিনন্দন। ফরেস্ট ম্যাচের আগে আপনি বলেছেন, সমর্থকেরা অর্থনৈতিকভাবে চাপে আছে। আপনি যে সমস্যাটা বুঝতে পেরেছেন ও সমর্থকগোষ্ঠীকে হাত-পা গুটিয়ে বসে না থেকে সরব হতে বলেছেন, সে কারণে আমরা আপ্লুত।’

ইতিহাদ স্টেডিয়ামে সিটির সমর্থকদের সামনে দলটির কোচ পেপ গার্দিওলা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ