‘চাপ নয়, আমরা প্রস্তুত’—সিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে আত্মবিশ্বাসী মিতুল
Published: 5th, June 2025 GMT
ভুটানের বিপক্ষে গতকাল ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে ২-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে বাংলাদেশ। দলের চোখ এখন ১০ জুনের সিঙ্গাপুর ম্যাচে, যেটি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ।
ভুটান ম্যাচে বাংলাদেশ গোলকিপার মিতুল মারমাকে খুব একটা পরীক্ষা দিতে হয়নি। তবে শেষ দিকে একবার ভুটান গোল করার মতো পরিস্থিতি তৈরি করে ফেলেছিল। মিতুল সেটি ভালোই সামাল দেন। আজ রিকভারি সেশন ছিল হোটেল, তবে কোনো অনুশীলন ছিল না। সন্ধ্যায় রাজধানীর টিম হোটেলে দেখা গেল, লবিতে চুপচাপ বসে আছেন মিতুল। কারও জন্য অপেক্ষা করছিলেন হয়তো। একটু পর তাঁরা আসতেই উঠে চলে গেলেন। এ সময় হোটেলের লবিতেই দেখা যায় কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে, তবে তিনি কোনো কথা না বলেই হেঁটে চলে যান।
সবকিছু মিলিয়ে অনেক দিন পর দেশের মাটিতে একটা ম্যাচ নিয়ে আগ্রহ তৈরি হয়েছিল। ম্যাচটা ছিল ইন্টারেস্টিং। আমরা ভালো খেলে জিতেছি। সবাই খুশি আছে।মিতুল মারমা, গোলরক্ষক, বাংলাদেশবাংলাদেশের গোলরক্ষক মিতুল মারমার সঙ্গে এই ফাঁকে কথা হলো ভুটান ম্যাচ নিয়ে। কিছুটা নির্ভার ও উজ্জীবিত লাগছিল তাঁকে। বললেন, ‘সবকিছু মিলিয়ে অনেক দিন পর দেশের মাটিতে একটা ম্যাচ নিয়ে আগ্রহ তৈরি হয়েছিল। ম্যাচটা ছিল ইন্টারেস্টিং। আমরা ভালো খেলে জিতেছি। সবাই খুশি আছে।’
অনুশীলনে সতীর্থ দুই গোলরক্ষকের সঙ্গে মিতুল (ডানে).উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মধ্যরাতে দরজায় কড়া...
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সংগ্রাম নিয়ে কথা বলেছেন অনেক বলিউড অভিনেত্রী। কেউ বলেছেন ছোট শহর থেকে মুম্বাইয়ে টিকে থাকার সংগ্রাম নিয়ে, কেউ আবার বলেছেন সিনেমা পরিবারের বাইরে থেকে এসে বলিউডে জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে। এবার নিজে নিজেই হিন্দি সিনেমায় জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেছেন দিয়া মির্জা। সম্প্রতি ইউটিউব চ্যানেল দ্য অফিশিয়াল পিপল অব ইন্ডিয়ায় সাক্ষাৎকার দেন দিয়া মির্জা। সেখানে তিনি বলিউডে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের নানা ঘটনা নিয়ে কথা বলেন ৪৩ বছর বয়সী অভিনেত্রী।
আরও পড়ুনমনে হচ্ছে মা হওয়ার বিষয়টা খুব সিরিয়াসলি নিচ্ছেন...১১ মে ২০২৫২০০০ সালে ‘মিস ইন্ডিয়া’র মুকুট ওঠে দিয়া মির্জার মাথায়। এরপর ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন তিনি। তিনি একজন ‘বহিরাগত’ হয়েও হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গা করে নেন। কোনো সমর্থন ছাড়াই ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকা নিয়ে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে দিয়া বলেন, ‘এটা বলতে গেলে আমাকে এ বিষয়ে একটি বই লিখতে হবে। এই প্রশ্নের উত্তর অনেক জটিল, এর অনেকগুলো স্তর রয়েছে। সহজভাবে বলতে গেলে, এটি কঠিন এবং ভয়ংকর ছিল।’
দিয়া জানান, ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের মধ্যরাতে দরজায় কড়া নাড়ার মতো পরিস্থিতিতেও পড়তে হয়েছিল তাঁকে। এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে তিনি নিজের হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে রুম ভাগাভাগি করতেন। দিয়া বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের এড়াতে আমি বহু বছর আমার হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে থেকেছি। এটি আমার জন্য সত্যিই কঠিন ছিল। পেছন ফিরে তাকালে আমার মনে হয়, কীভাবে আমি সেই সময় পার করেছি!’
দিয়া মির্জা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে