বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক প্রধান কোচ রিচার্ড পাইবাস এখন ঢাকায়। তাঁকে নিয়ে এসেছে বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক। বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের গেম ডেভেলপমেন্ট এবং প্রশিক্ষণ পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রিচার্ড পাইবাস।

‘‘বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক গেম ডেভেলপমেন্ট এবং ট্রেনিং ডিরেক্টর হিসেবে পাইবাসকে গর্বের সঙ্গে স্বাগত জানাচ্ছে। একজন বিশ্বমানের স্বপ্নদ্রষ্টা এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নত ক্রিকেট ইকোসিস্টেমের মাধ্যমে ক্রিকেট বিপ্লব ঘটাতে কাজ করবেন,’’ – জানিয়েছে বসুন্ধরা কিংস।

তিন মাসের জন্য এই দায়িত্ব নিয়ে পাইবাস বলেছেন, ‘‘এখানকার প্রতিভাদের দেখার এবং পরবর্তী প্রজন্মের খেলোয়াড়দের চিহ্নিত করার জন্য আমি অপেক্ষা করছি।’’

আরো পড়ুন:

আবাহনীকে উড়িয়ে ফাইনালে কিংস

বসুন্ধরার ঘরে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা

২০১২ সালের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন পাইবাস। পাকিস্তান জাতীয় দলের সঙ্গে একাধিক মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট কাঠামোর মধ্যে বেশ কয়েকটির সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন — যার মধ্যে রয়েছে ২০১৩ সালে ক্রিকেট পরিচালক, ২০১৮ সালে হাই-পারফরম্যান্স পরিচালক এবং ২০১৯ সালে অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান কোচ।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

শনি গ্রহের একাধিক চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের সন্ধান

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে শনি গ্রহের আটটি মাঝারি আকারের চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড শনাক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে মিমাস, এনসেলাডাস, ডায়োন, টেথিস, রিয়া, হাইপেরিয়ন, লাপেটাস ও ফিবি নামের চাঁদগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের তথ্য টেলিস্কোপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হচ্ছে। তথ্য বিশ্লেষণ করার পাশাপাশি চাঁদগুলোর ওপরে নিয়মিত নজরও রাখছেন বিজ্ঞানীরা।

বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ডায়োন ও রিয়া চাঁদে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড শনির প্রধান বলয়ের বরফের অনুরূপ। ফিবি চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড জৈব পদার্থের বিকিরণের মাধ্যমে উৎপন্ন হয়ে থাকে। লাপেটাস ও হাইপেরিয়নের অন্ধকার অঞ্চলে কার্বন ডাই–অক্সাইড দেখা যায়। বরফযুক্ত এসব চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থা সম্পর্কে আরও জানতে আগ্রহী বিজ্ঞানীরা।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানী মাইকেল ব্রাউন ও তাঁর সহকর্মীরা এক গবেষণাপত্রে লিখেছেন, কঠিন কার্বন ডাই–অক্সাইড সৌরজগতের প্রান্তসীমার বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। যদিও সেই অবস্থানে কার্বন ডাই–অক্সাইড স্থিতিশীল নয়। আমরা শনির উপগ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থান জানার মাধ্যমে ভিন্ন পরিবেশ বোঝার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন গ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইড কীভাবে আটকে আছে, তা জানার সুযোগ আছে এখানে।

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শনির চাঁদে আটকে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড থেকে আদর্শ ল্যাবের মতো তথ্য পাওয়া যাবে। ধারণা করা হচ্ছে, শনি গ্রহের বিভিন্ন চাঁদে কমপক্ষে দুটি পৃথক উৎস থেকে কার্বন ডাই–অক্সাইড তৈরি হয়েছে।

সূত্র: এনডিটিভি

সম্পর্কিত নিবন্ধ