খাটের ওপর পড়ে ছিল বৃদ্ধার গলাকাটা লাশ
Published: 20th, June 2025 GMT
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার একটি বাড়ি থেকে এক বৃদ্ধ নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সেতারা বেগম (৭০)। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের ওসমান আলী হাজিবাড়ি থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় তাঁর বসতঘরে সিঁধ কাটার আলামত পায় পুলিশ।
সেতারা বেগম ওসমান আলী হাজিবাড়ির মৃত মোফাজ্জল হকের স্ত্রী। পুলিশ ধারণা করছে, অজ্ঞাতনামা চোরেরা সিঁধ কেটে ঘরে ঢোকার পর হয়তো ওই নারী তাঁদের চিনে ফেলেন। এ কারণে তাঁকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতারা বেগমের ছেলেরা সোনাইমুড়ী উপজেলা সদরে ভাড়া বাসায় থাকেন। তিনিও তাঁদের সঙ্গে সেখানে থাকতেন। ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওই নারী বাড়িতে আসেন। ঈদের পর থেকে তিনি বাড়িতে একাই ছিলেন। আজ সকাল ১০টার দিকে প্রতিবেশীরা তাঁকে ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে একপর্যায়ে প্রতিবেশীরা দেখেন, বসতঘরের ভেতরে খাটের ওপর সেতারা বেগমের গলাকাটা লাশ পড়ে রয়েছে। পরে বিষয়টি থানা-পুলিশকে অবহিত করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত নারীর লাশ উদ্ধার করে।
সোনাইমুড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম ঘটনাস্থল থেকে প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনার তদন্তে কাজ শুরু করেছে থানা-পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে অপরাধের সম্ভাব্য আলামত সংগ্রহ করার জন্য পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসার পর লাশ মর্গে পাঠানো হবে। এ ছাড়া মায়ের হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে তাঁন সন্তানেরাও বাড়িতে এসেছেন। তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খাটের ওপর পড়ে ছিল বৃদ্ধার গলাকাটা লাশ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার একটি বাড়ি থেকে এক বৃদ্ধ নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সেতারা বেগম (৭০)। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের ওসমান আলী হাজিবাড়ি থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় তাঁর বসতঘরে সিঁধ কাটার আলামত পায় পুলিশ।
সেতারা বেগম ওসমান আলী হাজিবাড়ির মৃত মোফাজ্জল হকের স্ত্রী। পুলিশ ধারণা করছে, অজ্ঞাতনামা চোরেরা সিঁধ কেটে ঘরে ঢোকার পর হয়তো ওই নারী তাঁদের চিনে ফেলেন। এ কারণে তাঁকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতারা বেগমের ছেলেরা সোনাইমুড়ী উপজেলা সদরে ভাড়া বাসায় থাকেন। তিনিও তাঁদের সঙ্গে সেখানে থাকতেন। ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওই নারী বাড়িতে আসেন। ঈদের পর থেকে তিনি বাড়িতে একাই ছিলেন। আজ সকাল ১০টার দিকে প্রতিবেশীরা তাঁকে ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে একপর্যায়ে প্রতিবেশীরা দেখেন, বসতঘরের ভেতরে খাটের ওপর সেতারা বেগমের গলাকাটা লাশ পড়ে রয়েছে। পরে বিষয়টি থানা-পুলিশকে অবহিত করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত নারীর লাশ উদ্ধার করে।
সোনাইমুড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম ঘটনাস্থল থেকে প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনার তদন্তে কাজ শুরু করেছে থানা-পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে অপরাধের সম্ভাব্য আলামত সংগ্রহ করার জন্য পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসার পর লাশ মর্গে পাঠানো হবে। এ ছাড়া মায়ের হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে তাঁন সন্তানেরাও বাড়িতে এসেছেন। তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।