পবিত্র আশুরা উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে, স্বাভাবিক রয়েছে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার।
রবিবার (৬ জুলাই) সকালে বিষয়টি জানিয়েছেন হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী।
তিনি জানান, পবিত্র আশুরা উপলক্ষে আজ রবিবার সকাল থেকে এই বন্দরে ভারতের সঙ্গে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। সেই সঙ্গে বন্দরের কার্যক্রমও বন্ধ রয়েছে। আগামীকাল সোমবার (৭ জুন) সকাল থেকে আবারো বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
আরো পড়ুন:
আখাউড়া স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
‘কমপ্লিট শাটডাউনে’ বন্ধ আখাউড়া স্থলবন্দরের কার্যক্রম
হিলি ইমিগ্রেশন ওসি আরিফুল ইসলাম বলেন, “হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও এই চেকপোস্ট দিয়ে দুই দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।”
ঢাকা/মোসলেম/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আমদ ন আমদ ন
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে আশুরায় তাজিয়া মিছিল, ‘হায় হোসেন, হায় হোসেন’ মাতম
কালো পোশাক পরে খালি পায়ে ‘হায় হোসেন, হায় হোসেন’ মাতম করতে করতে চট্টগ্রামে বের করা হয়েছে তাজিয়া মিছিল। পবিত্র আশুরা উপলক্ষে আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় সদরঘাট হোসাইনিয়া ইমামবারগাহ থেকে মিছিলটি বের হয়। মিছিলে শতাধিক শিয়া সম্প্রদায়ের অনুসারী অংশ নেন।
ঐতিহাসিক এ মিছিলের নেতৃত্ব দেন হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা আমজাদ হোসেন। এর আগে সকালে বিশাল মাসায়েব মজলিশ অনুষ্ঠিত হয় সদরঘাট হোসাইনিয়া ইমামবারগাহে। মাসায়েব মজলিশে ইয়াজিদি বাহিনীর হাতে হজরত ইমাম হোসেন (রা.) ও তাঁর সঙ্গীদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের মর্মস্পর্শী বর্ণনা তুলে ধরেন পেশ ইমাম মাওলানা আমজাদ হোসেন।
স্মরণ করা হয় কারবালায় ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ঘটনা। ‘ইয়া হোসেন ইয়া হোসেন’ বলে বুক চাপড়ে মাতম করতে থাকেন আবেগাপ্লুত মুসল্লিরা। পেশ ইমামের বক্তব্য শেষ হতে না হতেই হাত তুলে স্লোগান দিতে থাকেন সবাই। এরপর খালি পায়ে শত শত নারী পুরুষ শিশু কিশোর রাস্তায় নামেন।
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বের করা হয় তাজিয়া মিছিল। এ সময় ‘হায় হোসেন হায় হোসেন’ বলে মাতম করেন অংশগ্রহণকারীরা। আজ দুপুরে চট্টগ্রামের নিউমার্কেট এলাকায়