বিরামপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে কলেজছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ
Published: 24th, July 2025 GMT
দিনাজপুরের বিরামপুরে এক কলেজছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল্লাহর (৩৫) বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় ঐ ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আব্দুল্লাহ উপজেলার হাবিবপুর বাজার এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে।
বুধবার (২৩ জুলাই) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক।
মামলার এজাহারে জানা যায়, গত মঙ্গলবার সকালে বিরামপুর সরকারি কলেজের উদ্দেশে ঐ ছাত্রী বাড়ি থেকে বের হন। পৌর শহরের ব্রিজের পাশ দিয়ে কলেজে যাচ্ছিলেন তিনি। সেসময় আব্দুল্লাহ তার ব্যাগ ধরে টান মারে এবং ছাত্রীর হাত চেপে ধরে।
এক পর্যায়ে মেয়েটিকে জোরপূর্বক জড়িয়ে ধরে শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় আবদুল্লাহ। সেসময় মেয়েটির ডাক-চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে গেলে আব্দুল্লাহ পালিয়ে যায়। পরে বাড়ি ফিরে বিষয়টি পরিবারের সবাইকে জানান সেই ছাত্রী।
বিরামপুর উপজেলা ছাত্র দলের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান বাবু বলেন, “উপজেলা ছাত্র দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে এক কলেজছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। আমরা বিষয়টি অবগত হয়েছি। এটা খুবই দুঃখজনক, এতে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। আমি বিষয়টি কেন্দ্রে জানাব, কেন্দ্র তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”
বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, “বিরামপুর সরকারি কলেজের এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আব্দুল্লাহ নামে একজনের নামে মামলা হয়েছে। আমরা আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।”
ঢাকা/মোসলেম/এস
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপজ ল ব ষয়ট
এছাড়াও পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।