পুঁজিবাজার: সূচকের পতন, বেড়েছে লেনদেন
Published: 13th, January 2025 GMT
দেশের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সূচক পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে, সিএসইতে কমেছে। তবে এদিন উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪.
ডিএসইতে মোট ৪০০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৯১টি কোম্পানির, কমেছে ২৭৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬২টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৭ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৭১ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯.৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭৬৬ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৮.৯৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৪০১ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৩.২৩ পয়েন্ট কমে ৯২৯ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১.০৭ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৮৫৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ১৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৫০টি কোম্পানির, কমেছে ১১৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩০টির।
দিন শেষে সিএসইতে ৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/এনএইচ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইসরায়েলের আগ্রাসনের নিন্দা জানাল ঢাকাস্থ ইরান দূতাবাস
ইসরায়েলের হামলার ও ক্ষমতার অপব্যবহারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের দূতাবাস।
সোমবার (১৬ জুন) এক বিবৃতিতে দূতাবাস জানিয়েছে, নিরীহ নারী ও শিশুদের শহীদ করার মতো অমানবিক ঘটনার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করা জরুরি।
ইরানি দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই আগ্রাসন জাতিসংঘের সনদের দুই নম্বর ও চার নম্বর অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছে। বিশেষ করে এটি ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের জাতীয় সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক আগ্রাসনের শামিল।
আরো পড়ুন:
প্যারিস এয়ার শো-তে ইসরায়েলি অস্ত্র নির্মাতারা নিষিদ্ধ
বিশ্লেষণ: ইসরায়েলিরা এখন বুঝতে পারছে ফিলিস্তিনি ও লেবানিজরা কী ভোগ করছে
বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, জাতিসংঘ সনদের ৫১ নম্বর অনুচ্ছেদের আলোকে ইরানের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।
দূতাবাসের বিবৃতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, জাতিসংঘ, ইসলামি দেশগুলো এবং নিরপেক্ষ আন্দোলনরত রাষ্ট্রগুলোকে দ্রুত ও কার্যকর প্রতিক্রিয়া জানানোর আহ্বান জানানো হয়। তারা বলেন, এই আগ্রাসন শুধু ইরানের সার্বভৌমত্ব নয়, বরং আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার বিরুদ্ধে একটি গুরুতর হুমকি।
শেষে ইরানি দূতাবাস স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে, এই আগ্রাসনের ভয়াবহ পরিণতির পূর্ণ দায় জায়োনবাদী শাসকদেরই বহন করতে হবে।
ঢাকা/হাসান/সাইফ