একটি দিবস পালন করতে হলেও তো কিছু না কিছু করতে হয়, অথচ আজ এমন একটি দিবস যে দিবস উপলক্ষে আপনার কিছুই করার নেই। আজ কোনো পরিকল্পনা রাখার দরকার নেই| কেন জানেন?— আজ ১৬ জানুয়ারি `নাথিং ডে’ বা ‘কিছু না দিবস’।
এই দিবসের প্রয়োজনীয়তা প্রথম অনুভব করেছিলেন মার্কিন কলামিস্ট হ্যারল্ড কফিন। তিনি ১৯৭২ সালে কিছু না দিবসের প্রবর্তন করেন। আর তার এই আইডিয়া লুফে নেন অনেকেই। দিবসটি মনে করিয়ে দেয়, সব সময় সব কিছু করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এমনকি দিবসটি উদযাপনে বিশেষ কোনো প্রস্তুতি দরকার পড়ে না।
একান্তভাবে দিনটি কাটাতে পারে। আরাম, আয়েশ করতে পারেন। কেউ যদি প্রশ্ন করে, কী হতে চাও? অনায়াসে বলে দিতে পারেন ‘কিছু না’। কেউ যদি আপনার প্ল্যান জানতে চায় তাকেও বলে দিতে পারেন, কিছু না।
আজ একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কোনো কাজই করার দরকার নেই!— দিনটি মূলত আপনাকে অহেতুক ছুটে চলার গতি কমাতে চায়। অতিরিক্ত প্রত্যাশা থেকে বের করে এনে একটি স্বস্তি দিতে চায়। বছরের একটি দিন না হয় এভাবেই যাক।
সূত্র: ডেইস অব দ্য ইয়ার
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
এনসিসি ব্যাংকের পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত
বেসরকারি খাতের এনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৫৪৮তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে পর্ষদ সভাটি হয়।
এনসিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নূরুন নেওয়াজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, পরিচালক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান আমজাদুল ফেরদৌস চৌধুরী, পরিচালক ও প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান তানজিনা আলী, পরিচালক সৈয়দ আসিফ নিজাম উদ্দিন, পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চাকলাদার, পরিচালক মোহাম্মদ সাজ্জাদ উন নেওয়াজ, শামিমা নেওয়াজ, মোরশেদুল আলম চাকলাদার, নাহিদ বানু, স্বতন্ত্র পরিচালক মীর সাজেদ উল বাসার এবং স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আমিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম শামসুল আরেফিন, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম খোরশেদ আলম, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাকির আনাম, মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, মো. মনিরুল আলম (কোম্পানি সচিব) ও মো. হাবিবুর রহমান এবং বোর্ড ডিভিশনের এসএভিপি মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এনসিসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, সভায় ব্যাংকের চলমান ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও কৌশলগত পরিকল্পনা–সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটি মুনাফা করেছে ১৭৩ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ে ব্যাংকটির মুনাফা ছিল ২৭৫ কোটি টাকা। সেই হিসাবে চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ব্যাংকটির মুনাফা কমেছে ১০২ কোটি টাকা। সর্বশেষ গত জুলাই–সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ব্যাংকটি মুনাফা করে ৫৮ কোটি টাকা। গত বছরের জুলাই–সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে মুনাফা ২০১ কোটি টাকা।