অপারেশন ডেভিল হান্টে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়কসহ পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী।

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা থেকে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা পর্যন্ত চলা এ অভিযানে গোপালগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মির মোহাম্মদ সাজেদুর গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও শহরতলীর ঘোষেরচর এলাকার মো.

শোকর আলী সিকদারের ছেলে আল ইমরান মাহামুদ (২৪), মুকসুদপুর উপজেলা খান্দারপাড় গ্রামের জলিল কাজীর ছেলে পনির কাজী (৪৫), একই গ্রামের আনোয়ার কাজীর ছেলে লিংকন কাজী (৪২), কোটালীপাড়া উপজেলার বিরামের কান্দি গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মো. জালাল হোসেন (৫২) ও একই উপজেলার ফুলবাড়ি গ্রামের মৃত হামিদ শেখের ছেলে হারুন শেখ (৫৪)।

গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মির মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান জানান, অপারেশন ডেভিল হান্টে গোপালগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। এসময় সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়কসহ পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করে যৌথ বাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতদের আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পাঠানো হয়েছে।

ঢাকা/বাদল/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ প লগঞ জ সদর র উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

রাউজানে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ–গুলি, উত্তর জেলা আহ্বায়কসহ আহত ২০

চট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম–রাঙামাটি সড়কের সত্তারহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকারের অনুসারীদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। এতে ছররা গুলিতে আহত হন গোলাম আকবর খন্দকার নিজেও। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর গাড়িবহরে হামলা করা হয়েছে।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্র জানায়, পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী নেতা–কর্মীদের বহর নিয়ে উপজেলা বিএনপির প্রয়াত সভাপতির কবর জিয়ারত করতে যান গোলাম আকবর খন্দকার। একই দিন আগামী ৯ আগস্ট সমাবেশের প্রস্তুতি হিসেবে পূর্বনির্ধারিত মোটরসাইকেল শোভাযাত্রার কর্মসূচি ছিল গিয়াস উদ্দিন কাদেরের অনুসারীদের। গোলাম আকবর তাঁর বহর নিয়ে সত্তারহাট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে অবস্থান নেওয়া গিয়াস উদ্দিন কাদেরের অনুসারীদের মুখোমুখি হন। ওই সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে দুই পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন।

ঘটনাস্থলের একটি ভিডিওতে দেখা যায়, গোলাম আকবরের বহরের একটি পাজেরো জিপের সামনের–পেছনের কাচ ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। গাড়ির ভেতরেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ সময় পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে কয়েকটি মোটরসাইকেল। ঘটনার পরপরই যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে সেখানে পুলিশ আসার পর সড়কের এক পাশে যানবাহন চলাচল শুরু হয়।

রাউজানে সংঘর্ষের সময় ভাঙচুর করা গাড়ি। আজ বিকেলে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাউজানে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ–গুলি, উত্তর জেলা আহ্বায়কসহ আহত ২০